Advertisement
Advertisement

Breaking News

ভোটার কার্ড সংশোধন

বাড়ল অনলাইনে ভোটার কার্ড সংশোধনের সময়সীমা, জেনে নিন পদ্ধতি

কতদিন বাড়ল সময়সীমা?

Election Commission extended last date for online verification of voter IDs

ছবি: প্রতীকী

Published by: Bishakha Pal
  • Posted:October 15, 2019 1:00 pm
  • Updated:October 15, 2019 1:14 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অনলাইনে ভোটার কার্ড ভেরিফিকেশনের সময়সীমা বাড়াল ভারতের নির্বাচন কমিশন। ১৬ অক্টোবর থেকে সময়সীমা বাড়িয়ে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, এটি দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া। তাছাড়া ভোটার কার্ড সংশোধন করার জন্য তালিকায় অসংখ্য মানুষের নাম রয়েছে। অল্প দিনের মধ্যে সেই কাজ করা সম্ভব নয়।

EVP বা ইলেকশন ভেরিফিকেশন প্রোগ্রামের জন্য ৩৩ দিন সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। সময়সীমা বাড়ানোর জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকও। এর আগে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু তাতেও পর্যাপ্ত না হওয়ায় ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ভোটার তালিকায় নাম ও ঠিকানা সংশোধন করেছেন এরাজ্যের ৩৭ শতাংশ মানুষ। ফলে ১০০ শতাংশ কাজ শেষ করতে সময় লাগবে অনেকদিন। এর জন্য দুর্বল পরিকাঠামোকে দুষছেন অনেকে। এইসব বাধা পেরিয়ে ঠিকমতো কাজ যাতে সম্পাদন হয়, তাই ৩৩ দিন বাড়ানো হয়েছে সময়সীমা। আগামী ২৫ নভেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করে সংশোধনীর কাজ শুরু হবে। চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

Advertisement

[ আরও পড়ুন: জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়েতে জঙ্গিহানার আশঙ্কা, সেনাকে সতর্ক করল কেন্দ্র ]

কীভাবে সংশোধন করবেন  

নির্বাচন কমিশনের ‘Voter Helpline’  অ্যাপ প্রথমে ডাউনলোড করুন। ‘Agree’ অপশনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান। এবার Electoral Verification Programme লেখা ট্যাবে ক্লিক করলেই শুরু হয়ে যাবে তথ্য যাচাইয়ের প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই মোবাইল নম্বর লিংক করা হবে ভোটার কার্ডের সঙ্গে। এরপর লগ ইন করে এপিক নম্বরের সাহায্যে আপনার ভোটার কার্ডের তথ্য খোঁজা হবে। তথ্য পাওয়া গেলে ‘its me’ অপশনে ক্লিক করুন। এর পর মোবাইলের স্ক্রিনে আসা ‘YES’ অপশনে ক্লিক করলেই ভোটার কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বরটি সংযুক্ত হয়ে যাবে। এবার ‘OK’ অপশনে ক্লিক করলে মোবাইলের স্ক্রিনে খুলে যাবে আপনার ছবি-সহ ভোটার কার্ড। এখানে  ‘MODIFY’ অপশনে ক্লিক করে বদলে ফেলা যাবে আপনার সমস্ত তথ্য। তবে এর জন্য উপযুক্ত নথিপত্রের ছবি বা পিডিএফ ফাইল অ্যাপের নির্দিশ্য জায়গায় আপলোড করতে হবে। জিপিএস-এর (GPS) মাধ্যমে আপনার বর্তমান ঠিকানা আর অবস্থান সম্পর্কিত তথ্য ইলেকশন কমিশনের কাছে নথিভুক্ত হয়ে যাবে।

[ আরও পড়ুন: সন্তানকে কবর দিতে গিয়ে মাটির নীচ থেকে জীবন্ত শিশুকন্যা উদ্ধার, তাজ্জব ব্যবসায়ী ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement