Advertisement
Advertisement

Breaking News

গণপরিবহন

করোনার জের, বাড়ল ড্রাইভিং লাইসেন্স, যানবাহন রেজিস্ট্রির সময়সীমা

দেশের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকেও পরিবহনে ছাড় দিতে নির্দেশ।

Coronavirus:Validity of driving license expanded till 30 June

বারাকপুরে জনজীবন স্বাভাবিক। ছবি: আকাশনীল ভট্টাচার্য

Published by: Sucheta Chakrabarty
  • Posted:March 31, 2020 2:09 pm
  • Updated:March 31, 2020 2:09 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দেশ জোড়া লকডাউনে রাস্তায় বেরোনো দায়। তার উপর যদি থাকে ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ বৃদ্ধির চিন্তা তাহলে তো কথাই নেই। ড্রাইভিং লাইসেন্সের (Driving License) মেয়াদ বা যানবাহন চালানোর জন্যে রেজিস্ট্রির মেয়াদ গত ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়ে গেছে। তবে দেশের মানুষের সার্বিক পরিস্থিতির কথা ভেবে সেই সব পুনর্নবীকরণের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত করার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রক

লকডাউনের এক সপ্তাহ কেটে যাওয়ার পরেও পরিস্থিতি সামাল দিতে নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক বিষয়েই নতুন করে সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারকে। তার মধ্যে অন্যতম হল ড্রাইভিং লাইসেন্সের পুনর্নবীকরণ। এই পরিস্থিতিতে পুনর্নবীকরণ করা সম্ভব না হওয়ায় তার মেয়াদ বৃদ্ধি করে ৩০ জুন পর্যন্ত করে দেওয়া হল কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রকের তরফ থেকে। লকডাউন পর্বের এক সপ্তাহ কেটে যাওয়ার পরে এই সিদ্ধান্তের কথা জানালো মোদি সরকার। পাশাপাশি এই মর্মে দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলোর পরিবহণ দফতরকেও ওই ছাড় দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রক। করোনা সংক্রমণ এড়াতে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত গোটা দেশে সব কিছু স্তব্ধ হয়ে আছে। এর ফলে সমস্ত সরকারি পরিবহণ দফতরও বন্ধ, তাই বিভিন্ন গাড়ির নথিপত্রের বৈধতা পুনর্নবীকরণের কাজ থমকে রয়েছে। থমকে রয়েছে গণপরিবহণে ব্যবহৃত গাড়িগুলোর ফিটনেস পরীক্ষা, পারমিট (সমস্ত ধরণের), ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ মোটর ভেহিকেল আইনের অধীনে থাকা অন্যান্য নথির যাচাই ও পুনর্নবীকরণ। তাই সকলের সুবিধার জন্যেই ওই ঘোষণা করা হল বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন:‘করোনার জেরে মন্দার মুখে বিশ্ব, প্রভাব পড়বে না ভারতে’, আশা রাষ্ট্রসংঘের]

যদিও এই লকডাউনের মধ্যে দেশে ক্রমেই বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণের ঘটনা। গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ২২৭ জন রোগীর শরীরে COVID-19 পজিটিভ ধরা পড়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের হিসাবে অনুযায়ী, সব মিলিয়ে ভারতে বর্তমানে ওই মারণ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে মোট ১,২৫১ জন। এর মধ্যে ১০২ জন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে গেছে,তবে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। তাই এই জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সব রকম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় সরকার।

[আরও পড়ুন:রাস্তায় নেমে ত্রাণ বিলি কেন? আইন ভাঙলে সব্যসাচীকে গ্রেপ্তারের হুঁশিয়ারি পুলিশের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement