Advertisement
Advertisement
Coronavirus Andhra Hospital

অক্সিজেন পৌঁছতে মাত্র ৫ মিনিট দেরি, অন্ধ্রের হাসপাতালে প্রাণ গেল ১১ কোভিড রোগীর

ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

Coronavirus: Oxygen shortage in Andhra Hospital kills 11 people | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:May 11, 2021 8:56 am
  • Updated:May 11, 2021 8:56 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মাত্র ৫টা মিনিট! ৩০০ সেকেন্ডের এই বিলম্বই এবার প্রাণ কেড়ে নিল ১১ জন করোনা রোগীর। হাসপাতালে ছিল না অক্সিজেন। বহুবার দরবার করা হয় প্রশাসনের কাছে। বহু চেষ্টা করে প্রশাসনিক কর্তারা অক্সিজেন পাঠালেনও। কিন্তু সেটা হাসপাতালে যতক্ষণে এসে পৌঁছল ততক্ষণে চলে গিয়েছে ১১টি তরতাজা প্রাণ। চিকিৎসকরা বলছেন, আর যদি মিনিট পাঁচেক আগে অক্সিজেনের সিলিন্ডারগুলি এসে যেত, তাহলে হয়তো জতুগৃহে পরিণত হত না গোটা হাসপাতাল।

মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রের তিরুপতির বিখ্যাত রুইয়া হাসপাতালে। যেখানে কিনা প্রায় হাজারখানেক করোনা রোগী চিকিৎসারত। এদের মধ্যে ৭০০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদের রাখা হয়েছে আইসিইউতে। গতকাল রাতে হঠাৎই হাসপাতালটিতে অক্সিজেনের সংকট তৈরি হয়। যার ফলে নিঃশ্বাস নিতে পারছিলেন না সংকটজনক কোভিড রোগীরা। প্রশাসনকে অবশ্য আগেই অক্সিজেন সংকটের কথা জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দেশজুড়ে অক্সিজেন সংকটের মধ্যে তা আর সময়মতো এসে পৌছায়নি।

[আরও পড়ুন: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ঠেকাতে জরুরি জোড়া মাস্ক, কীভাবে পরবেন? জানাল কেন্দ্র]]

তিরুপতির জেলা কালেক্টরের দাবি, ওই হাসপাতালটিতে অক্সিজেন পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন অক্সিজেন সরবরাহে আর কোনও সমস্যা নেই। তবে মাত্র ৫ মিনিটের বিলম্বের জন্য যে ১১টি প্রাণ গিয়েছে, তা মেনে নিয়েছেন জেলা আধিকারিকরা। ঘটনায় গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগনমোহন রেড্ডি। পুরো ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। কার গাফিলতিতে এই ঘটনা? যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তা খুঁজে বের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই হাসপাতালে অক্সিজেন-সহ অন্য চিকিৎসা সামগ্রীর সরবরাহ যাতে বজায় থাকে সেটাও নিশ্চিত করতে বলেছেন তিনি।

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement