Advertisement
Advertisement

Breaking News

Coronavirus

Omicron: ডেল্টার চেয়ে ৩ গুণ ভয়ংকর ওমিক্রন! রাজ্যগুলিকে ওয়ার রুম খোলার পরামর্শ কেন্দ্রের

প্রয়োজনে আরও কড়াভাবে নাইট কারফিউ চালু করার পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্র।

Coronavirus: Omicron is three times as infectious as Delta and war rooms are needed, Says Centre
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:December 22, 2021 9:05 am
  • Updated:December 22, 2021 9:18 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইউরোপ কাঁপছে। আমেরিকা ধুঁকছে। ওমিক্রন আতঙ্ক এখন গোটা বিশ্বের মাথাব্যাথা। তুলনায় ভারতে করোনার (Coronavirus) এই নতুন স্ট্রেনের প্রভাব কম থাকলেও হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার সময় নেই। ইতিমধ্যেই দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছে ২০০। সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত রাজ্য মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি। তারপরই রয়েছে তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক, রাজস্থান, দিল্লি। রাজ্যগুলিকে এখনই সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্র।

Coronavirus: Omicron is three times as infectious as Delta and war rooms are needed, Says Centre

Advertisement

কেন্দ্রের বক্তব্য এর আগে করোনার যতগুলি স্ট্রেন এসেছে তার মধ্যে সবচেয়ে সংক্রামক এই ওমিক্রন। এমনকী অতি সংক্রামক ডেল্টা (Delta) ভ্যারিয়েন্টের থেকেও তিনগুণ বিপজ্জনক এই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট। ওমিক্রনের (Omicron) প্রভাব যাতে দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো বিপজ্জনক না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হবে। প্রয়োজনে ফের কড়াভাবে চালু করতে হবে নাইট কারফিউ। রাজ্যে রাজ্যে খুলতে হবে ওয়ার রুম।

[আরও পড়ুন: রাজ্যসভায় রুলবুক ছুঁড়ে ফেলার অভিযোগ, শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড ডেরেক]

ওমিক্রনের প্রভাব থেকে বাঁচতে রাজ্যগুলিকে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। রাজ্যগুলিকে লেখা এক চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক (Ministry of Health) একটি বিপদসীমা বেঁধে দিয়েছে। কেন্দ্র বলছে যে যে এলাকার পজিটিভিটি রেট ১০ শতাংশের বেশি বা যে যে এলাকায় অক্সিজেন পরিষেবা থাকা আইসিইউ বেডগুলির ৪০ শতাংশ ভরতি, সেই সব এলাকা বিপদসীমা অতিক্রান্ত বলে ধরা হবে। এই বিপদসীমা যাতে না পেরোয় তা নিশ্চিত করতে দ্রুত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে রাজ্যগুলিকে।

[আরও পড়ুন: ‘মহিলারা সব দেখছেন’, মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স প্রসঙ্গে বিরোধীদের বিঁধলেন মোদি]

কেন্দ্র বলছে, ওমিক্রনের পাশাপাশি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট এখনও সক্রিয়। তাই প্রতিরোধ করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা রোগীর সন্ধান করতে হবে। সমস্ত কোভিড (COVID-19) রোগীর কনট্যাক্ট ট্রেসিং করতে হবে। দ্রুত আক্রান্তদের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সের জন্য পাঠাতে হবে। রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে, টিকাকরণের গতি আরও বাড়াতে, যাতে দ্রুত ১০০ শতাংশ টিকাকরণের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়। প্রয়োজনে জরুরি ভিত্তিতে তহবিলের ব্যবস্থা করে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতি করতে হবে। অ্যাম্বুল্যান্স, হাসপাতাল বেড, অক্সিজেন সিলিন্ডার, ওষুধের পরিমাণ বাড়াতে হবে। সার্বিকভাবে রাজ্যগুলিকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুতির পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্র।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement