Advertisement
Advertisement

Breaking News

Gandhi welfare

‘সমাজকল্যাণের নামে গান্ধীদের উন্নয়ন করেছে কংগ্রেস’, বিতর্কিত মন্তব্য মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রীর

কমল নাথকে প্রচণ্ড দুর্নীতিগ্রস্ত বলেও কটাক্ষ করেছেন তিনি।

Cong did 'Gandhi welfare' in name of social welfare: Narottam Mishra। Sangbad Pratidin
Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:November 24, 2020 3:01 pm
  • Updated:November 24, 2020 3:01 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে নয়াদিল্লির কংগ্রেসের সদর দপ্তরে জমা পড়া হিসাব বর্হিভূত ১০৬ কোটি টাকা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সেই বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে কংগ্রেসের প্রবল সমালোচনা করলেন মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্টমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র। সমাজকল্যাণের নামে তারা গান্ধী পরিবারের কল্যাণ করেছে বলেই কটাক্ষ করলেন। পাশাপাশি আক্রমণ করলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা কমল নাথেরও।

কমল নাথ (Kamal Nath) র ভাইপো রাতুল পুরী ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দুই ছেলে নকুল ও বকুলের বিরুদ্ধে হেলিকপ্টার চুক্তিতে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ইডির আধিকারিকরা। সোমবার এই বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে কংগ্রেস ও মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের তীব্র সমালোচনা করেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা নরোত্তম মিশ্র (Narottam Mishra)। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিজেপি সবসময় জানে যে কমল নাথের সরকার ভিতর থেকেই প্রচণ্ড দুর্নীতিগ্রস্ত। তবে হেলিকপ্টার চুক্তিতে দুর্নীতি করে কমল নাথ মধ্যপ্রদেশের মানুষকে অপমান করেছেন। মানুষ তাঁর জন্য লজ্জিত। ওনার এই অভিযোগগুলি সম্পর্কে মুখ খোলা উচিত। মধ্যপ্রদেশের সাধারণ মানুষের টাকা লুঠ করে ভয়ানক অপরাধ করেছেন কমল নাথ। আমাদের সরকার এই দুর্নীতির বিষয়ে নিয়ে বিশেষজ্ঞদের ও আয়কর দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সুযোগ হচ্ছে না মেধাবিদের, উচ্চশিক্ষায় সংরক্ষণের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন মাদ্রাজ হাই কোর্টের]

কথা প্রসঙ্গে তাঁকে গত লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেসের সদর দপ্তরে জমা পড়া ১০৬ কোটি টাকা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। এর জবাবে শতাব্দীপ্রাচীন দলটিকে আক্রমণ করে মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কংগ্রেস কোনওদিন দেশের মানুষের কথা ভেবেছে। ওরা তো চিরকাল সমাজকল্যাণের নামে গান্ধী পরিবারেরই কল্যাণ করেছে।’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ৫.৪ কোটি, ২৮ তারিখ ৩.৭৫ কোটি, এপ্রিলের ২০ তারিখ ৬.৪০ কোটি ও ২৪ তারিখ ৫.৪৫ কোটি টাকা এআইসিসি দপ্তরে জমা পড়েছে বলে খবর।

[আরও পড়ুন: ‘ক্রোনোলজিটা বুঝুন’, টাটা-আম্বানিদের ব্যাংক খোলায় ছাড় দেওয়া নিয়ে কটাক্ষ রাহুলের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement