Advertisement
Advertisement

Breaking News

Sharad Pawar

মুখ্যমন্ত্রী পদে কারও নাম নয়, উদ্ধব শিবিরকে সাফ জানিয়ে দিলেন পওয়ার

মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নিয়ে মহারাষ্ট্রের মহাজোটে জটিলতা অব্যাহত।

'Collective leadership is our formula', says Sharad Pawar
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:June 29, 2024 10:32 pm
  • Updated:June 30, 2024 10:24 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নিয়ে মহারাষ্ট্রের মহাজোটে জটিলতা অব্যাহত। ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসাবে কারও নাম ঘোষণা নয়। স্পষ্ট করে দিলেন ‘মারাঠা স্ট্রংম্যান’ শরদ পওয়ার। তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন, মহারাষ্ট্রের মহাজোট আস্থা রাখবে সম্মিলিত নেতৃত্বে।

মহারাষ্ট্রের মহা বিকাশ আগাড়ির (MVA) তিন প্রধান শরিক কংগ্রেস, এনসিপির শরদ পওয়ার এবং শিব সেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির। উদ্ধব শিবির চাইছে বিধানসভায় তাঁদের দলের নেতাকেই মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করে এগোক আগাড়ি। অন্যদিকে এনসিপির শরদ শিবির কাউকেই মুখ করার পক্ষে নয়। দিন দুই আগে শিব সেনার উদ্ধব শিবিরের নেতা সঞ্জয় রাউত স্পষ্ট বলছেন, “মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসাবে কারও নাম না ঘোষণা করাটা বিরাট বড় ভুল হবে। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ঘোষণা করা উচিত।” সরাসরি উদ্ধবের (Uddhav Thakarey) নাম প্রস্তাব না করলেও তাঁর বক্তব্য, “২০১৯ থেকে ২০২২ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন দারুন কাজ করেছেন উদ্ধব। বস্তুত শিব সৈনিকরা স্পষ্ট করে দিচ্ছেন, উদ্ধবকেই মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসাবে ঘোষণা করা হোক। তাতে আপত্তি আছে শরদ শিবিরের। কংগ্রেস এখনও নীরব।

Advertisement

[আরও পড়ুন: মানুষ পাঠানোর আগে চাঁদ থেকে আনা হবে পাথর, নয়া অভিযান ঘোষণা ইসরোর]

শরদ পওয়ার শনিবারই জানিয়ে দিয়েছেন, “আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে আমরা লড়ব সম্মিলিত নেতৃত্বে।” মারাঠা স্ট্রংম্যানের বক্তব্য, “আমাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি। সেটাই আমাদের সম্মিলিত মুখ। কোনও একজন ব্যক্তি মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসাবে উঠে আসতে পারেন না। সম্মিলিত নেতৃত্বই আসল ফর্মুলা।” বস্তুত পওয়ার বুঝিয়েই দিয়েছেন, ভোটের আগে কাউকে নেতা ঘোষণা করা হবে না। যা উদ্ধব শিবির মানবে কিনা, সংশয় রয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ভুয়ো ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়া! মুম্বই পুলিশের জালে চক্রের পাণ্ডা নৌসেনা কর্তা]

উল্লেখ্য, সদ্যসমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha 2024) মহারাষ্ট্রে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে বিরোধী জোট মহা বিকাশ আগাড়ি। ৪৮ আসনের মধ্যে আগাড়ির দখলে এসেছে ৩০ আসন। বিজেপি জোট পেয়েছে মাত্র ১৭ আসন। কিন্তু লোকসভাতেও বিরোধী শিবিরের জোট মসৃণ ছিল না। বিধানসভায় সেটা না হলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ