Advertisement
Advertisement

Breaking News

BBC Documentary

‘মোদির নিন্দা করতে BBCকে টাকা দিয়েছে চিন’, তথ্যচিত্র বিতর্কে দাবি বিজেপি নেতার

চিনের চাপেই ভারতের বিরোধিতা করছে BBC, দাবি বিজেপির।

China has funded BBC to make documentary on PM Modi, says BJP | Sangbad Pratidin
Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:February 1, 2023 10:37 am
  • Updated:February 1, 2023 10:37 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বিবিসি (BBC) টেলিভিশনের তথ্যচিত্র ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চেন’ (India: The Modi Question) তৈরিতে টাকা দিয়েছে বেজিং। এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির রাজ্যসভার সদস্য মহেশ জেঠমালানি। এই বিজেপি নেতার অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বদনাম করতেই এই চক্রান্ত করেছে চিন।

প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, বিবিসি (BBC Documentary) কেন ভারত বিরোধী হয়ে উঠল, সেটা বোঝার সময় এসেছে। আসলে বিবিসির অর্থের দরকার ছিল। চিন সেই টাকা দিয়েছে। এটা স্পষ্ট যে, চিন (China) ভারতের বদনাম করার শর্তেই  বিবিসিকে অর্থ সাহায্য করেছে। জেঠমালানি একটি লিঙ্ক শেয়ার করে দাবি করেছেন, চিনের সংস্থা হাওয়াইয়ের সঙ্গে কীভাবে চুক্তি হয়েছিল বিবিসির। ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ঘটনাটি তুলে বিজেপি (BJP) নেতার দাবি, মার্কিন ম্যাগাজিনে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে স্পষ্ট চিনা সংস্থার সঙ্গে কীভাবে চুক্তি হয়েছিল। বিবিসির তথ্যচিত্র সম্পর্কে মুখ খুলে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য অভিযোগ করেছেন, ভারতের উন্নয়নের গতি রুদ্ধ করতেই এই চক্রান্ত করা হয়।

Advertisement

[আরও পড়ুন: বর্বরতার চরম বেঙ্গালুরুতে, প্রেমিকার ৩ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণ করে খুন, গ্রেপ্তার যুবক]

একাধিকবার ভারত সংক্রান্ত ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে বিবিসি, এমনটাই দাবি বিজেপি নেতা জেঠমালানির। অপর একটি টুইটে তিনি বলেন, “২০২১ সাল পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরকে বাদ দিয়েই ভারতের মানচিত্র প্রকাশ করত ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা। তারপর ভারত সরকারের কাছে ক্ষমা চেয়ে মানচিত্র পালটায় তারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরোধিতা করে এই তথ্যচিত্র বানানোটাও ভারত বিদ্বেষের একটা লক্ষণ।” 

প্রথম থেকেই বিবিসির তথ্যচিত্রের তীব্র বিরোধিতা করেছে বিজেপি। গোটা দেশে তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই তথ্যচিত্র দেখানো নিয়ে অশান্তি হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। আগামী সোমবার এই মামলার শুনানি হবে। কিন্তু এই মামলার বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তাঁর মতে এই মামলা আসলে শীর্ষ আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করবে।

[আরও পড়ুন: ‘২৪ লোকসভার আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, কোন প্রত্যাশা পূরণের চাপ অর্থমন্ত্রীর উপর?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement