নিজস্ব চিত্র।
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘নাটক’ শেষে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রীর কুরসিতে বসেছেন জেএমএম নেতা চম্পাই সোরেন (Champai Soren)। কিন্তু এখনও বাকি আস্থা ভোট। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির সেই ‘অগ্নিপরীক্ষা’র দিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল। এই পরিস্থিতিতে রীতিমতো কড়া পুলিশ প্রহরায় জেএমএম জোটের বহু বিধায়ক।
জানা যাচ্ছে, ৩৮ জন বিধায়ককে শুক্রবারই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে হায়দরাবাদে। শহরের বাইরে এক রিসর্টে রাখা হয়েছে তাঁদের। প্রথম চারটি তলায় রয়েছেন তাঁরা। অন্য কারও প্রবেশাধিকার বন্ধ করা হয়েছে। এবং বিধায়কদের কাছে পৌঁছতে গেলেও একটি এলিভেটরই ব্যবহার করা যাবে। তাও পুলিশ প্রহরা-সহ। সকলের খাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে দোতলায়। সেখানও কড়া পাহারা। সোমবার রাজ্যের বিধানসভায় আস্থা ভোটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চম্পাই সোরেন প্রশাসন। তেমনটাই জানা যাচ্ছে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে।
বুধবার রাতে হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren) গ্রেপ্তার হওয়ার পরই থেকে ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে সাসপেন্স শুরু হয়। হেমন্তের জায়গায় চম্পাইকে নেতা হিসাবে বেছে নেয় জেএমএম। বুধবার রাতেই চম্পাই রাজভবনে গিয়ে সরকার গড়ার দাবি জানিয়ে আসেন। বিধায়কদের সমর্থনের চিঠিও জমা দেন। কিন্তু রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণের গড়িমসিতে বৃহস্পতিবার তাঁর শপথ নেওয়া হয়নি। এর পর শুক্রবার সওয়া ১২টার সময় রাজ্যপাল চম্পাইকে শপথবাক্য পাঠ করান।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.