চিঠিতে জানানো হয়েছে, ওই দিন বেলা ১১টার সময় সাইরেন বাজিয়ে নীরবতা পালনের কর্মসূচি শুরু হবে। শেষ হবে সাইরেন বাজিয়ে অথবা সেনাবাহিনীর বন্দুক থেকে ফায়ারিং করে। কেন্দ্রের নির্দেশের পরই নীরবতা পালন কর্মসূচির প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি (West Bengal BJP)। বাংলার প্রতি প্রান্তের মানুষ যাতে রাজ্যের মানুষ শহিদদের স্মৃতিতে দু’মিনিট নীরবতা পালনে অংশ নেন, তার জন্য বিশেষ উদ্যোগী এ রাজ্যের পদ্মশিবির। বিজেপি সূত্রের জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাংলার বিজেপি কর্মী, সমর্থক, নেতারা, আগামী ৩০ জানুয়ারি স্থানীয়দের এই কর্মসূচিতে থাকার আহ্বান জানাবেন।
দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গোটা দেশে পালিত হচ্ছে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’। এই উপলক্ষেই বদল এসেছে ব্রিটিশ আমলে ব্যবহৃত ভারতীয় নৌসেনার লোগোতে। এছাড়াও একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে মোদি সরকার। এর আগে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে সোশ্যাল অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ছবি বদলে ফেলে তেরঙ্গা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর এবার দেশজুড়ে নীরবতা পালনের আরজি জানাল কেন্দ্র।
এদিকে, আসন্ন সাধারণতন্ত্র এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬ তম জন্ম বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রথমবার মিলিটারি ট্যাটু ও আদিবাসী নাচের পারফরম্যান্সের সাক্ষী থাকবে রাজধানী দিল্লি। ২৩ ও ২৪ জানুয়ারি জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে এই নাচের মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজির অবদান তুলে ধরা হবে।