Advertisement
Advertisement
Amrindar Singh

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে নয়া মোড়! অমিত শাহ-অমরিন্দর সিং সাক্ষাৎ, বাড়ছে জল্পনা

বিজেপিতে যোগ নিয়ে বাড়ছে জল্পনা।

Captain Amrindar Singh snubbed by Congress meets Amit Shah in Delhi | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি।

Published by: Paramita Paul
  • Posted:September 29, 2021 7:13 pm
  • Updated:September 29, 2021 7:13 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জল্পনার মাঝেই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) বাসভবনে গেলেন পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং। বুধবার বিকেলে শাহের বাড়িতে গেলেন তিনি। স্বাভাবিকভাবে এই সাক্ষাৎ ঘিরে বেড়েছে জল্পনা।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়েছেন অমরিন্দর সিং (Captain Amrindar Singh)। দলত্যাগ নিয়ে বাড়ছে জল্পনা। এর মাঝেই মঙ্গলবার দিল্লি আসেন তিনি। সূত্রের খবর, গতকালই অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু হঠাৎ পাঞ্জাব কংগ্রেসের সভাপতি পদ থেকে সরে দাঁড়ান নভজ্যোৎ সিং সিধু। বদলে যায় রাজনীতির পট। ক্যাপ্টেনের ঘনিষ্ঠ মহল থেকে উড়িয়ে দেওয়া হয় অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাতের জল্পনা।

Advertisement

 

[আরও পড়ুন: ‘পাঞ্জাবে কংগ্রেসের টালবাহানায় সুবিধা পাবে ISI-পাকিস্তান’, বিস্ফোরক কপিল সিব্বল]

এ প্রসঙ্গে অমরিন্দর সিংয়ের পরামর্শদাতা রবীন ঠাকরাল জানান, উনি ব্যক্তিগত কাজে দিল্লি এসেছেন। পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। অযথা জল্পনা বাড়ানোর দরকার নেই। তিনিই এদিন বলেছেন, “অমিত শাহের সঙ্গে এটা সৌজন্য সাক্ষাৎ।” কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই এই সাক্ষাৎ ঘিরে বেড়েছে জল্পনা।

সদ্যই ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস (Congress)। পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছে ‘অজ্ঞাতকুলশীল’ চরণজিত সিং চান্নিকে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ খোয়ানোর পর থেকেই অমরিন্দরের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছিল। তিনি নিজেও কংগ্রেস ছাড়ার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিলেন। দাবি করেছিলেন, তাঁর সামনে সব রাস্তাই খোলা রয়েছে। তবে, অকর্মণ্য এবং দেশদ্রোহী সিধু (Navjot Singh Sidhu) যাতে ভোটে জিততে না পারেন, সেটা নিশ্চিত করতে সবরকম পদক্ষেপ করবেন তিনি।

[আরও পড়ুন: ‘এটাই কাশ্মীরের সত্যিকারের ছবি’, ফের ‘গৃহবন্দি’ হয়ে কেন্দ্রকে তোপ মেহবুবা মুফতির]

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে অমরিন্দর (Captain Amarinder Singh) বড় নাম। ২০০২ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। দ্বিতীয়বার ২০১৭-তে মুখ্যমন্ত্রী। সাড়ে ন’বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকার পর ‘অসম্মানিত ও অপমানিত’ ক্যাপ্টেন সরে গিয়েছেন। আসলে পাঞ্জাবে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি সিধুর সঙ্গে অমরিন্দরের বিবাদ দীর্ঘদিনের। সিধু যেদিন কংগ্রেসে যোগ দিলেন, সেদিন থেকেই কার্যত তাঁর বিরোধিতা করে এসেছেন অমরিন্দর।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement