Advertisement
Advertisement

Breaking News

বাংলাকে অতি স্পর্শকাতর ঘোষণার দাবিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

বাংলার সংবাদমাধ্যমের উপর কমিশনের নজরদারির দাবিতে সরব গেরুয়া শিবির৷

 BJP delegation meets Election Commission in Delhi
Published by: Tanujit Das
  • Posted:March 13, 2019 2:06 pm
  • Updated:March 13, 2019 2:13 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গকে অতি স্পর্শকাতর ঘোষণা করা হোক৷ বুধবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনে গিয়ে এমনই দাবি জানিয়ে এলেন বিজেপির প্রতিনিধিরা৷ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের উদাহরণ টেনে তাঁরা অভিযোগ করলেন, বাংলায় আইনশৃঙ্খলা অবস্থা শোচনীয়৷

[কচ্ছে হরপ্পা সভ্যতার নিদর্শন, উদ্ধার পাঁচ হাজার বছর পুরনো নরকঙ্কাল ]

Advertisement

এদিন কমিশনের দপ্তর থেকে বেরিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ জানান, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ জানিয়ে এসেছেন তাঁরা৷ স্বচ্ছ ও অবাধ নির্বাচনের স্বার্থে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত বুথকে অতি স্পর্শকাতর ঘোষণা করার এবং প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবি করেছেন তাঁরা৷ শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের উপর নজরদারির জন্যও কেন্দ্রীয় অবজারভার নিয়োগের কথা কমিশনকে বলেছে বিজেপি৷ রবিশংকর প্রসাদ আরও জানান, কমিশনের সঙ্গে তাঁদের বৈঠকে উঠে এসেছে বাংলার সংবাদমাধ্যমের প্রসঙ্গ৷ কমিশনের কাছে বিজেপি দাবি করেছে, শাসকদলের চাপে সঠিক সংবাদ পরিবেশন করতে পারছে না বাংলার সংবাদমাধ্যম৷ তাই বাংলার সংবাদমাধ্যমকে স্বাধীনতা দেওয়ার জন্য মিডিয়া অবজারভার নিয়োগ করুক কমিশন৷ যদিও, রাজ্য মুখ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে যে রিপোর্ট জমা পড়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনে, তাতে বলা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে কোনও স্পর্শকাতর লোকসভা কেন্দ্র নেই৷ ফলে বিজেপির দাবি কতটা পূরণ হবে বা আদৌ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল৷ 

[নয়া চমক অসমে, ‘ঘর ওয়াপসি’ করল অসম গণ পরিষদ]

সূত্রের খবর গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিভিন্ন তথ্য ও ভিডিও ক্লিপিংস এদিন কমিশনের সামনে পেশ করেছে বিজেপি৷ অভিযোগ করা হয়েছে, একটা পঞ্চায়েত নির্বাচনেই এরাজ্যে একশোর বেশি মানুষ খুন হয়েছে৷ তাহলে লোকসভার মতো গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে এই হানাহানির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে৷ জানা গিয়েছে, এই তথ্য তুলে ধরেই এদিন নির্বাচন কমিশনের কাছে বাংলাকে অতি স্পর্শকাতর ঘোষণার দাবি করেন গেরুয়া শিবিরের প্রতিনিধিরা৷ যে প্রতিনিধি দলে ছিলেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ, জেপি নাড্ডা, নির্মলা সীতারমণ ও রাজ্য বিজেপির নেতা মুকুল রায়৷

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement