Advertisement
Advertisement

Breaking News

Delhi Murder

দিল্লি হত্যাকাণ্ড: নিকির দেহ লুকোতে সাহিলকে সাহায্য করেছিলেন দিল্লি পুলিশেরই এক কনস্টেবল!

পুলিশকর্মী-সহ সাহিলের চার সহযোগীকে জেরা করা হচ্ছে।

This Delhi police Constable among 4 who helped Sahil Gehlot to stash Nikkiy Yadav's body | Sangbad Pratidin
Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:February 19, 2023 11:00 am
  • Updated:February 20, 2023 11:56 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এবার নিকির যাদব হত্যাকাণ্ডে নাম জড়াল দিল্লি পুলিশেরই এক কনস্টেবলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, নিকিকে খুনের পর ফ্রিজে দেহ লুকোতে মূল অভিযুক্ত সাহিল গেহলটকে সাহায্য করেছিলেন ওই পুলিশকর্মী। তদন্তে উঠে আসা নয়া তথ্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, মোট চারজন নিক্কি খুনে সাহায্য করেছিল সাহিলকে। এদের মধ্যে একজন সাহিলের তুতো ভাই আশিস। সঙ্গে ছিল আরও দুই বন্ধু। চতুর্থ ব্যক্তি নবীনও সম্পর্কে সাহিলের তুতো ভাই। যিনি দিল্লি পুলিশের কনস্টেবল। ইতিমধ্যে সাহিল ছাড়াও ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তদের জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, পরিকল্পনা করেই নিকিকে খুন করা হয়। আগে থেকেই ঠিক ছিল রেফ্রিজেটারে দেহ লোকানো হবে, যাতে করে তাতে পচন না ধরে। ঠিক করা হয়েছিল বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হওয়ার পর রেফ্রিজেরেটর থেকে দেহ লোপাট করা হবে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের আগে সংগঠন চাঙ্গা করাই লক্ষ্য, এবার যুব মোর্চাকে গ্রামমুখী করছে বিজেপি]

উল্লেখ্য, ১৪ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ পশ্চিম দিল্লির এক ধাবা থেকে নিকি যাদবের দেহ উদ্ধার হয়। খুনের অভিযোগে সাহিলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ (Delhi Police)। তাকে জেরা করেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। জানা গিয়েছে, ২০২০ সালে গ্রেটার নয়ডার আর্য সমাজ মন্দিরে গোপনে বিয়ে সারেন নিকি ও সাহিল। তাঁদের বিয়ের সার্টিফিকেটও উদ্ধার করেছে পুলিশ। সাহিলের পরিবারও নাকি এই বিয়ের কথা জানত। কিন্তু নিকিকে বধূ হিসেবে পছন্দ ছিল না তাঁদের। তাই গত বছর ডিসেম্বরে ফের সাহিলের বিয়ে ঠিক করে তার পরিবার।

[আরও পড়ুন: স্কুলেই দেশভক্তি শেখানো হবে পড়ুয়াদের, নয়া উদ্যোগ দিল্লির আপ সরকারের]

অন্যদিকে নিকি যাতে কোনও রকম সমস্যা তৈরি করতে না পারে, তাই তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেন সাহিল। আর এ কাজে তাঁর পরিবারের লোকজনও সহযোগিতা করেছেন বলে অভিযোগ। নবীন পুলিশের লোক হওয়ায় খুনের ঘটনা ধামাচাপা দিতে সুবিধা হবে, এমনটাও মনে করেছিল সাহিলের পরিবার। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement