Advertisement
Advertisement
midday meals

‘মিড ডে মিলে ডিম কেন? নিরামিষাশী পড়ুয়ারা কী খাবে?’ বিজেপি নেত্রীর টুইটে বিতর্ক

প্রকল্প এমনভাবে রূপায়িত হোক যাতে সকলে উপকৃত হয়, মন্তব্য গেরুয়া নেত্রীর।

A BJP leader asks why Karnataka govt giving eggs in midday meals | Sangbad Pratidin
Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:August 3, 2022 12:29 pm
  • Updated:August 3, 2022 1:01 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মিড ডে মিলে (Midday Meals) পড়ুয়াদের জন্য ডিম দেওয়া হচ্ছে কেন? নিরামিষভোজী পড়ুয়ারা তা হলে কী খাবে? তাদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। টুইট করে অভিযোগ করলেন কর্ণাটকের (Karnataka) বিজেপি (BJP) নেত্রী তথা প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনন্ত কুমারের স্ত্রী তেজস্বিনী অনন্ত কুমার (Tejaswini Ananth Kumar)।

গেরুয়া নেত্রীর বক্তব্য, নিরামিষভোজীরা ডিম খান না। রাজ্য সরকারকে তারা অনুরোধ করেছে, এই বিষয়ে যেন বৈষম্য না হয়। সকলের সঙ্গে যেন ন্যায় করা হয়। সোমবার তেজস্বিনী টুইট করেন, “আমাদের কর্ণাটক সরকার মিড-ডে-মিলে ডিম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন? এটাই (ডিম) পুষ্টির একমাত্র উৎস নয়। অনেক ছাত্র যারা নিরামিষভোজী তাদের জন্য এই খাবার বর্জনীয়৷” বিজেপি নেত্রী আরও বলেন, “আমাদের প্রকল্পগুলিকে এমনভাবে রূপায়ণ করা উচিত যাতে সকলে সমানভাবে উপকৃত হয়।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘নেহরু, বাজপেয়ীর নির্বুদ্ধিতাতেই তিব্বত, তাইওয়ান চিনের দখলে’, ফের বিস্ফোরক সুব্রহ্মণ্যম স্বামী]

উল্লেখ্য, গত মাসেই কর্ণাটক স্কুল শিক্ষা দপ্তর ঘোষণা করে, এবার থেকে মিড ডে মিলে ডিম, কলা ও বাদাম চাক থাকবে। প্রধানমন্ত্রী পোষণ শক্তি নির্মাণ (PM Poshan shakti Nirman) প্রকল্পের আওতায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।  প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের এই খাবার দেওয়া হবে। বছরে মোট ৪৬ দিন দেওয়া হবে মিড-ডে-মিল। শিক্ষামন্ত্রী বিসি নাগেশ (BC Nagesh) তখনই বলেন, “ডিম খাওয়ার জন্য কোনও ছাত্রকে জোর করা হবে না। যারা ডিম খাবে না, তারা কলা ও বাদাম চাক বেছে নিতে পারবে।”

[আরও পড়ুন: ফের অন্ধ্রপ্রদেশে বিষাক্ত গ্যাস লিক করে অসুস্থ অন্তত ১৫০, লম্বা লাইন হাসপাতালে]

কিছুদিন আগে মিড ডে মিল বিতর্কে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল কর্ণাটকে। পড়ুয়াদের খাবারে মরা টিকটিকি (Lizard) পাওয়া যায়! যার জেরে অসুস্থ হয়ে পড়ে ৮০ জন পড়ুয়া। তড়িঘড়ি তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্ণাটকের হাভেরি জেলার এই ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। ভেঙ্কটাপুরা টান্ডা গ্রামের এক সরকারি স্কুলে পড়ুয়ারা অসুস্থ হয়ে পড়ে মিড ডে মিল খাওয়ার পরেই। রানিবেন্নুর শহরের সরকারি হাসপাতালে ভরতি করা হয় অসুস্থ পড়ুয়াদের। ভরতি হওয়া ৮০ জনের মধ্যে ৭৮ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হলেও দু’জন পড়ুয়ার আশঙ্কাজনক অবস্থা হয়।

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement