Advertisement
Advertisement

Breaking News

করোনা ভ্যাকসিন

শুধু ‘কোভ্যাক্সিন’ নয়, করোনার ‘প্রতিষেধক’ তৈরির দৌড়ে এগিয়ে দেশের সাতটি সংস্থা

এবছরের শেষের দিকেই বাজারে আসবে প্রতিষেধক, দাবি একাধিক সংস্থার।

7 Indian firms in race to develop Covid-19 vaccine, have a look

প্রতীকী ছবি।

Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:July 20, 2020 10:22 am
  • Updated:July 20, 2020 4:20 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে ইতিমধ্যেই ৬ লক্ষের বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে করোনা ভাইরাস। দিন দিন বাড়ছে সংক্রমণের গতি। বিশ্ববাসী চাতক পাখির মতো বসে আছে এই মারণ ভাইরাসের প্রতিষেধকের অপেক্ষায়। কিন্তু এখনও বিশ্বের কোনও দেশই সুরক্ষিত এবং কার্যকরী প্রতিষেধক আবিষ্কার করে উঠতে পারেনি। তবে গবেষণা চলছে। বিশ্বজুড়ে প্রায় শ’খানেক সংস্থা করোনার টিকা আবিষ্কারের প্রাণপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ব্যতিক্রম নয় ভারতও। এই মুহূর্তে করোনার টিকা আবিষ্কারের দৌড়ে দেশের সাতটি সংস্থা উপরের সারিতে।

১। ভারত বায়োটেক: সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি ভারত বায়োটেকের ওষুধ ‘কোভ্যাক্সিন’ নিয়ে গবেষণা অনেকটাই এগিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ওষুধটির হিউম্যান ট্রায়াল শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ের হিউম্যান ট্রায়ালে ৩৭৫ জন স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। সাফল্যে এলেই দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে যাবে ভারত বায়োটেক।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, দেশে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৪০ হাজারেরও বেশি]

২। সেরাম ইনস্টিটিউট: বিশ্বের বৃহত্তম প্রতিষেধক প্রস্তুতকারী সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউট এবছরের শেষের দিকেই বাজারে করোনার ‘প্রতিষেধক’ আনার ব্যাপারে আশাবাদী। তাঁদের তৈরি ওষুধ AstraZeneca’র হিউম্যান ট্রায়াল শুরু হতে পারে আগামী মাসেই।
৩। জুদাস ক্যাডিলা: ইতিমধ্যেই দেশিয় প্রযুক্তিতে তৈরি ওষুধ ZyCov-D’র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। জুদাস ক্যাডিলার দাবি, আগামী মাস সাতেকের মধ্যেই বাজারে চলে আসবে তাঁদের তৈরি করোনার ‘প্রতিষেধক’।
৪। প্যানেনকা বায়োটেক: আয়ারল্যান্ড এবং আমেরিকার সংস্থা রেফানার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে করোনার টিকা প্রস্তুত করার চেষ্টা করছে প্যানেনকা বায়োটেক। এঁরা মোট ৫০ কোটি প্রতিষেধকের ডোজ তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে। এর মধ্যে ৪০ কোটি বাজারে আসবে আগামী বছরেই।

[আরও পড়ুন: দেশে করোনার মৃত্যুহার নেমেছে ২.৫ শতাংশেরও নিচে, সামান্য স্বস্তি স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবিতে]

৫। ইন্ডিয়ান ইমিউনোলজিক্যাল ভ্যাকসিন: এটি একটি সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত সংস্থা। অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে করোনার ওষুধ তৈরির চেষ্টা করছে।

৬। মিনভ্যাক্স: এই সংস্থাটির তৈরি ওষুধ এখন প্রি-ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে আছে। সরকারে কাছে এরা ১৫ কোটি টাকা সাহায্য চেয়েছে করোনার টিকা আবিষ্কারের লক্ষ্যে।
৭। বায়োলজিক্যাল ই: এই সংস্থাটিও বেশ কিছুদিন ধরে করোনার টিকা তৈরির চেষ্টা করছে। এদের তৈরি ওষুধও প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে আছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement