Advertisement
Advertisement

Breaking News

সাধারণতন্ত্র দিবস সম্পর্কে এই ১০টি তথ্য জানলে আপনিও গর্বিত হবেন

জয় হিন্দ।

68th Republic Day: 10 unknown facts about that
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 25, 2017 1:00 pm
  • Updated:January 25, 2017 1:07 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারত। সমস্ত দেশবাসীর কাছে একটি গর্বের শব্দ। আর ২৬ জানুয়ারি ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস। সাতসকালে দুরদর্শনের পর্দায় সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ, বিভিন্ন রাজ্যের সুসজ্জিত ট্যাবলোর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, আকাশ-বাতাস কাপিয়ে বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানের অকুতোভয় প্রদর্শনী। দেখতে দেখতে গায়ে কাঁটা দেয়। সমস্ত দেশবাসীর কাছে গর্বের একটা দিন। কিন্তু নিজের দেশ সম্পর্কে সব তথ্যই কি জানি আমরা। কতটা ওয়াকিবহাল আমরা। আসুন, গর্বের এই দিনের প্রাক্কালে জেনে নেওয়া যাক ১০টি অজানা তথ্য। জানলে আপনিও গর্বিত হবেন।

brahmos

Advertisement

১. আগে ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি অবিভক্ত ভারতের স্বাধীনতা বা পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালিত হত। ব্রিটিশ সরকার যখন স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করতে নারাজ হয় তখন জাতীয় কংগ্রেস এই ২৬ জানুয়ারি দিনটিকে পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালন করতে শুরু করে।

army_web

২. ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৯৫০ সালে এই দিনে সংবিধান গৃহীত হয়।

৩. স্বাধীনতা পাওয়ার তিন বছর পর ১৯৫০ সালে ভারতের প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবস পালিত হয়।

akash-missile_web

৪. প্রতিবছরই সাধারণতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকার জন্য অন্য দেশের রাষ্ট্রনায়ককে আমন্ত্রণ জানানো হয় সরকারের তরফ থেকে। প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসের মুখ্য অতিথি ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ।

army_web

৫. ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ নয়াদিল্লির দরবার হলে শপথগ্রহণ করেন।

৬. সাধারণতন্ত্র দিবস একদিনের উৎসব নয় আদৌ। এটি তিনদিন ব্যাপী একটি উৎসব। এবং ২৯ জানুয়ারি বিটিং রিট্রিটের মধ্যে দিয়ে এই উৎসবের সমাপ্তি হয়।

army_web

৭. রাজধানী দিল্লির রাজপথেই কিন্তু বরাবর সাধারণতন্ত্র দিবস পালিত হত না। ১৯৫০-৫৪ সাল পর্যন্ত দিল্লির আরউইন স্টেডিয়াম, কিংসওয়ে, লালকেল্লা, রামলীলা গ্রাউন্ডের মতো বিভিন্ন জায়গায় কুচকাওয়াজ হত। ১৯৫৫ সাল থেকে রাজপথই স্থায়ীভাবে বিবেচিত হয় কুচকাওয়াজের জন্য।

Army_web

৮. ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস আর কুচকাওয়াজে পড়শি দেশ পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধি থাকবে না তা কি হয়? ১৯৫৫ সালের সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মালিক গুলাম মহম্মদ মুখ্য অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন।

women-in-indian-army_web

৯. স্কটিশ সংগীতকার হেনরি ফ্রান্সিস লিটের সুর দেওয়া একটি বিখ্যাত সংগীত বরাবরই সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে বাজানো হয়। কারণ মহাত্মা গান্ধীর বড় প্রিয় ছিল এই সংগীত।

agni-missile_web

১০. এই দিনেই বীরত্বের জন্য সেনাদের শৌর্য পুরস্কার প্রদান করা হয়।

আরও পড়ুন-

(রাজীব গান্ধীকে বাঁচাতেই বোফর্স তদন্তে ইতি সুইডেনের)

(মোদি দর্শনের জন্য এক মাস ধরে পথে হাঁটছেন তাঁর এই ‘ভক্ত’)

(আমেরিকায় মুসলিমদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করছেন ট্রাম্প)

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement