Advertisement
Advertisement
Bengali News

খুব সহজেই ফলানো পুষ্টিতে ভরা কাঁকরোল, জেনে নিন বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন

মোটামুটি সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে।

Why you shhould eat spiny gourd, read expert oopinion| Sangbad Pratidin
Published by: Akash Misra
  • Posted:June 23, 2023 1:56 pm
  • Updated:June 23, 2023 1:56 pm

কাঁকরোল অন্যতম গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে একটি। সুস্বাদু, পুষ্টিগুণেও ভরপুর এই ফসল। এই সবজিটি মূলত ভারতীয় উপমহাদেশে জন্মাতে দেখা যায়। গ্রীষ্মকালে বাজারে বহুল প্রচলিত এই সবজি কাঁকরোল। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে চাষিভাইরা খুব সহজেই এই কাঁকরোল চাষ করতে পারবেন। চাষের খরচও খুব কম। প্রতি বিঘায় প্রায় এক লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। লিখেছেন মেঘালয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রামোন্নয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক (কৃষিজ উৎপাদন) সৈকত মজুমদার

কাঁকরোলের পুষ্টিগুণ

Advertisement

পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁকরোল। প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, খনিজ পদার্থ প্রভৃতিতে সমৃদ্ধ এই সবজি। এই সবজি খাওয়ার পর হজমে সাহায্য করে। কারণ এতে ফাইবার আছে। এই সবজিতে আছে ভিটামিন সি, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টরূপে কাজ করে, শরীরে ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
কাঁকরোলের মধ্যে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বককে মসৃণ, ভাল রাখে।

কাঁকরোলের কিছু উপকারিতা
বিশেষজ্ঞর মতে, এই কাঁকরোলে টম্যাটোর চেয়ে ৭০ গুণ বেশি লাইকোপিন থাকে, গাজরের চেয়ে ২০ গুণ বেশি বিটা ক্যারোটিন থাকে, কমলার চেয়ে ৪০ গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে এবং ভুট্টার চেয়ে ৪০ গুণ বেশি জিয়াজেন্থিন থাকে। তাই যতটা পারা যায় এই সবজি খাবারের তালিকায় থাকলে ভাল হয়।

কাঁকরোল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গেছে কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যানসার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। ক্যানসার আক্রান্ত রোগীরা কাঁকরোল তাদের খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন।

[আরও পড়ুন: মাঠে নয়, ধান ফলছে ছাদে, অভিনব পদ্ধতি চাষ করে তাক লাগালেন দত্তপুকুরের বাসিন্দা]

কাঁকরোল অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে
যাঁদের অ্যানিমিয়া আছে তাঁরা এই সবজি বিশেষ করে খেলে রোগ অনেকটা কমে যাবে। কাঁকরোলে প্রচুর আয়রন থাকার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ফলিক অ্যাসিডও থাকে। এই কারণে নিয়মিত এটি খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিহত করা সম্ভব হয়।

কাঁকরোল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
যাঁদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি বা যাঁদের উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল রয়েছে তাঁরা নিশ্চিন্তে কাঁকরোল খেতে পারেন। এটি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

কাঁকরোল কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ প্রতিরোধ করে
কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ সারাতে এর ভূমিকা অনেক। যেহেতু কাঁকরোলে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই এটি কার্ডিওভাস্কুলার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কাঁকরোল দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়:
কাঁকরোলে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভিটামিন, বিটাক্যারোটিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে, যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করার পাশাপাশি চোখের ছানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

কাঁকরোলের বীজ সংগ্রহ
কাঁকরোলের বীজ কাঁকরোল গাছের নিচে হয়ে থাকে যা দেখতে মিষ্টি আলুর মত। চাষিভাইরা পরবর্তী কালে এই বীজ সংগ্রহ করে কাঁকরোল চাষ করতে পারেন। যে সব চাষিভাইরা আগে থেকে এই চাষ করে আসছেন তাদের কাছ থেকেও অন্যরা এটি সংগ্রহ করতে পারেন। বাজারেও এর বীজ পাওয়া যায়।
এই চাষের জন্য উপযোগী সময়
মোটামুটি সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। তবে বেশি ভাল হয় যদি ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল, জুন মাসে এর বীজ রোপণ করা যায়।

কাঁকরোল চাষের জন্য মাটি তৈরি:
চাষি ভাইরা এই চাষ চাইলে বাড়ির ছাদে, মাঠে দু জায়গাতেই করতে পারেন। আধুনিক কৃষি ব্যবস্থায় রুফ টপ গার্ডেনিং মডেল ও এই কাঁকরোল চাষ করে ভাল ফলন উৎপাদন করা সম্ভব সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে। প্রথমেই দরকার এই চাষের জন্য মাটি তৈরি। ভাল মাটি তৈরি না করলে ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায়। যার ফলে চাষিরা এই চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলতে পারেন।

মাটি তৈরির পদ্ধতি
চাষিরা যদি জমিতে এই চাষ করতে চান তাহলে মাঝারি উঁচু ও উঁচু জমি খুব ভাল হবে। সুনিষ্কাশিত ও বন্যামুক্ত জমিতে কাঁকরোল চাষ করা যায়। কাঁকরোল জলজ জায়গা সহ্য করতে পারে না। সঠিক মাটি তৈরির পদ্ধতি না অনুসরণ করলে ভাল ফলন পাওয়া সম্ভব না।
সব মাটিতেই এই চাষ করা যাবে। এঁটেল বা দোআঁশ মাটিতে এই চাষ করলে ফলন ভাল পাওয়া যাবে।
ভাল করে খেয়াল রাখতে হবে মাটি ঝুরঝুরে হয়েছে কিনা, তাহলেই এই চাষের জন্য ভাল।
এবার এই মাটির সঙ্গে জৈবসার ভাল পরিমাণে মেশাতে হবে।
স্বাভাবিক মাটির সঙ্গে কমপক্ষে চারভাগের একভাগ জৈবসার মেশাতে হবে।
আমরা কোনও রাসায়নিক মেশাবো না, এতে মাটিতে অবস্থিত জীবাণু সক্রিয় থাকবে।
জৈব সার হিসেবে ভার্মিকম্পোস্ট সবচেয়ে ভাল।
বাড়িতে তৈরি আবর্জনা পচা সার বা পচা গোবর সারও দেয়া যায়।
চাষিরা চাইলে কোকোপিটও অল্প পরিমাণ মেশাতে পারেন।
যতটা পরিমাণ পারা যায় জৈব সার মেশাতে হবে।
এর পর একটি বড় ড্রাম নিয়ে মাটি ভর্তি করতে হবে।
মাটির সঙ্গে ৩০-৫০ কেজি জৈব সার মেশাতে হবে।

এবার মাটির সাথে ১২০-১৫০ গ্রাম টিএসপি, ৮০-১০০ গ্রাম পটাশ, ৪০-৫০ গ্রাম জিপসাম, ১০-১৫ গ্রাম করে বোরণ ও দস্তা সার ভালভাবে মিশিয়ে ড্রামটি ভাল করে ১২-১৫ দিন ঢেকে রাখতে হবে। পনের দিন পর কয়েকঘণ্টা খোলা রেখে চারা রোপণ করতে হবে।
এবার চাষিদের ভাল করে মাটি শোধন করে নিতে হবে।
এবার মাটির সঙ্গে ১০ গ্রাম হারে দানাদার কীটনাশক এবং কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের যেকোনও ছত্রাকনাশক মিশিয়ে মাটি শোধন করা যেতে পারে।
চাষিরা এর ফলে নেমাটোড বা কৃমি , বা যে কোনও রকম ছত্রাকের হাত থেকে ফলনকে রক্ষা করতে পারবেন।
চাষি ভাইরা রাসায়নিকের পরিবর্তে জৈব কীটনাশক বায়োডার্মা প্রয়োগ করতে পারেন।
এরপর ইউরিয়া সার চারা রোপণের ১৫ দিন ও ৩০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে।

জমি তৈরির পদ্ধতি:
চাষি তাঁদের জমিতে ৪-৫টি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরা করে মাটি তৈরি করে নিতে হবে।
এরপর জমির উপরিভাগ সমান ও খুব ভাল করে আগাছা দমন করতে হবে।
শেষে চাষকৃত জমিতে প্রয়োজনীয় মাপের বেড তৈরি করতে হবে।

বেড তৈরি:
চাষিভাইরা যদি জমিতে এই চাষ করতে চান তাহলে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে, সঠিক পরিমাপ করলে ভাল ফলন পাওয়া যাবে।
দৈর্ঘ্যঃ জমির দৈর্ঘ্যের উপর নির্ভর করে।
প্রস্থঃ মোটামুটি ৩০০ সেন্টিমিটার।
দুই বেডের মাঝে নালার প্রস্থ ৩০ সেমি রাখতে হবে।
দুই বেডের মাঝে নালার গভীরতা ২০ সেমি দিলে খুব ভাল হবে।
প্রতি বেডে দুটি সারি থাকবে।
সারি থেকে সারির দূরত্ব হবে ২০০ সেমি।

রোপণ পদ্ধতি:
আগেই বলা হয়েছে সব রকমের মাটিতেই কাঁকরোল চাষ করা যায়।
তবে এঁটেল এবং দোআঁশ মাটি এই চাষের জন্য উপযোগী।
তৈরি হওয়া মাটিকে প্রথমে রোদে শুকিয়ে ঝরঝরে করে নিতে হবে।
এর পরে এর মধ্যে সরিষার খোল পচা কিংবা চায়ের পাতা শুকিয়ে ভাল করে গুঁড়ো করে শুকিয়ে নিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে রাখতে হবে। ভার্মিকম্পোস্টও ব্যবহার করা যেতে পারে।

এবার ভাল জাতের কাঁকরোলের বীজ এনে রোপণ করার আগের দিন রাতে বীজকে ভাল করে ভিজিয়ে রাখতে হবে। চাষিদের বিশেষ করে খেয়াল রাখতে হবে বীজটি যাতে সার্টিফাইড হয়। বাজার থেকে যে কোনও বীজ আনার আগে এই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
পরেরদিন সেই বীজকে তৈরি করা মাটিতে পুঁতে দিতে হবে।
মাঝে মধ্যে গোবর সার শুকিয়ে গুঁড়ো করে ব্যবহার করা যাবে। তবে গাছের গোড়ায় না দিয়ে কিছুটা দূরে মাটির মধ্যে দিতে হবে এই গোবর সার।
এরপর যখন বীজ থেকে চারা হবে চাষিদের ভাল করে গাছের পরিচর্যা করতে হবে।
খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়ায় আগাছা হয়েছে কিনা। যদি হয় আগাছা নাশক ব্যবহার করা যেতে পারে বা ছোট গার্ডেন টুলস দিয়ে তা ভাল করে পরিষ্কার করে নিতে হবে।

এই সময় জল জমা খুব ক্ষতিকর। খুব ভাল করে লক্ষ্য রাখতে হবে এটি।
মাটির গোড়ায় পানি জমতে দেওয়া যাবে না কোনও মতে। যদিও জমে খুব তাড়াতাড়ি জল বার করে দিতে হবে। না হলে গাছের গোড়ায় পচন ধরে যাবে।
গাছ কিছুটা বৃদ্ধি পেলে বাঁশের কঞ্চি বা কোনও লাঠি দিয়ে গাছকে বেঁধে দিতে হবে, যাতে গাছ নুইয়ে না পড়ে।
এর পর চাষিভাইরা কঞ্চির সাহায্যে গাছকে আগে থেকে তৈরি করা মাচায় তুলে দিতে পারেন।

৩০ কেজি খোল, ১০ কেজি জৈব সার একসাথে ভাল করে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় দিয়ে ভাল করে হাত দিয়ে চেপে বেঁধে দিতে হবে।
এইভাবে করলে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে গাছে ফুল আসতে শুরু করবে।
সপ্তাহে দুইবার করে গাছে জল দিতে হবে। সঙ্গে ভাল ফার্টিলাইজার দিতে হবে।
এই চাষে প্রয়োজন মতো পাতা কেটে দিতে হবে। তা না হলে কাঁকরোল হলুদ হয়ে যাবে।
এবার কৃত্রিম ভাবে পরাগায়ন করার পালা‌। সকালে চাষিভাইদের পুরুষ ফুল তুলে রাখতে হবে।
স্ত্রী ফুল ও পুরুষ ফুল একই গাছে হয় না। চাষিদের তাই বাগানে দুই ধরনের গাছ লাগাতে হবে। তা না হলে পরাগ মিলন হবে না। ফল পাওয়া যাবে না।
সকল ৭.৩০-৮ টার সময় তুলে রাখা পুরুষ ফুল ও মেয়ে ফুলে কৃত্রিম ভাবে পরাগায়ন করতে হবে।
এই প্রক্রিয়া প্রতিদিন করতে হবে। ভাল ফলন পেতে হলে।
চৈত্র মাস থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত এই কাঁকরোল হতে থাকবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে।

কীটনাশক প্রয়োগ :
গাছকে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য নিয়মিত কীটনাশক দিতে হবে।
কাঁকরোল গাছে লেদা পোকার আক্রমণ সবথেকে বেশি হয়।
রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক কীটনাশকও ব্যবহার করা যাবে।
চাষিভাইরা চাইলে বাড়িতেই বায়ো ফার্টিলাইজার বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
চাইলে লঙ্কার গুঁড়ো, কিছু রসুনের কোয়াকে ভাল করে পিষে জলের সঙ্গে মিশিয়ে প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
কাঁকরোল গাছে মূলত জাবপোকার আক্রমণ বেশি হয়। তাই গাছের যে অংশ এই পোকার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে সেই জায়গাটিকে সাবধানে ছিঁড়ে বা কাঁচি দিয়ে কেটে ফেলতে হবে। তারপর কেটে ফেলা অংশ আলাদা জায়গায় নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

কাঁকরোল চাষে আয় ব্যয়:
আমরা এক বিঘা জমিতে এই চাষের একটা ধারণা দেবো। মোটামুটি এক বিঘা জমিতে চাষিরা যদি কাঁকরোল চাষ করেন প্রথমে তাঁদের মাচা তৈরি করতে হবে।
১২-১৫ হাজার টাকা মাচা তৈরি করতে লাগবে, বাঁশ, শ্রমিক সব মিলিয়ে। এটি একবারের জন্য। সার কেনার জন্য আরও ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা। পরবর্তী কালে এই খরচ অনেকটা কমে যাবে।প্রতি সপ্তাহে দুবার করে কাঁকরোল তোলা যাবে, প্রায় ৩- ৪ কুইন্টাল করে প্রতি সপ্তাহে চাষীরা কাঁকরোল তুলতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে চাষিরা ভাল ফলন হলে ছয় থেকে সাত হাজার টাকা বা তার বেশি দামে কাঁকরোল বিক্রি করতে পারেন। পুরোটাই নির্ভর করছে তাঁদের পরিচর্যা, সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ, সার প্রয়োগের উপর। প্রথম অবস্থায় এর চাহিদা বাজারে অনেক। প্রতি কিলো কাঁকরোলের দাম প্রায় ৬০-৭০ টাকা। জায়গা বিশেষে এর দাম প্রতি কিলোতে প্রথম অবস্থায় ৭০-৮০ টাকাও হয়ে থাকে। পরবর্তীতে এর দাম কিছুটা কমে গেলেও কম করে ৫০ টাকা প্রতি কিলো হিসাবে বাজার থেকে চাষিরা পেতে পারেন। ছয় মাসে চাষিরা প্রায় ৮০- ৯০ হাজার টাকা তাঁদের ঘরে তুলতে পারবেন এই চাষ করে। যদি সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে মাটি তৈরি, বীজ শোধন ও বীজ রোপণ করা যায় তাহলে বীজ রোপণের দেড় থেকে দুই মাস পরে ফুল হবে। এর কিছুদিন পরে সংগ্রহের জন্য উপযুক্ত ফল পাওয়া যাবে।

[আরও পড়ুন: অনুব্রতর বীরভূমে ফলছে আড়াই লাখের মিয়াজাকি! বিরল আম দেখতে ভিড় আমজনতার]

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement