Advertisement
Advertisement

বিনা কর্ষণে চাষের জনপ্রিয়তা বাড়ছে আলিপুরদুয়ারে, দেখুন ভিডিও

এই পদ্ধতিতে খুব কম খরচে দ্রুত চাষ করা যায়।

This way of farming popular in Alipurduar
Published by: Tanumoy Ghosal
  • Posted:December 10, 2018 5:55 pm
  • Updated:December 10, 2018 6:09 pm  

রাজ কুমার, আলিপুরদুয়ার: জিরো টিলেজ অর্থাৎ বিনা কর্ষণে চাষাবাদ বাড়ছে আলিপুরদুয়ারে। গত বছর আলিপুরদুয়ারে ৫০ হেক্টর জমিতে কর্ষণ ছাড়াই চাষ হয়েছিল। এবার আলিপুরদুয়ার জেলা কৃষি দপ্তর ৯০ হেক্টর জমিতে বিনা কর্ষণে চাষাবাদের লক্ষ্য মাত্রা ঠিক করা হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলার কৃষি দপ্তরের উপকৃষি অধিকর্তা হরিশ চন্দ্র রায় বলেন, “আমরা জিরো টিলেজ অর্থাৎ বিনা কর্ষণে জমি চাষাবাদে জোর দিয়েছি। এই বছর ৯০ হেক্টর জমিতে বিনা কর্ষণে জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। বিনা কর্ষণে সব থেকে বেশি ভুট্টা চাষ হচ্ছে।”

[ ডেঙ্গু রোধে ব্রহ্মাস্ত্র গাপ্পি মাছ, পাইলট প্রজেক্ট চন্দ্রকোণায়]

Advertisement

আলিপুরদুয়ার জেলা কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ার জেলায় মোট ১ লক্ষ ৬০ হাজার হেক্টর চাষযোগ্য জমি রয়েছে। সেই জমির মাত্র ৫০ হেক্টর জমিতে এই বিনা কর্ষণে চাষাবাদ হয়েছিল। এবার ৯০ হেক্টর জমিতে কর্ষণ ছাড়াই চাষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ার জেলাতে ধান, গম, ভুট্টা ও সরষে মূলত এই চার ধরনের ফসল জমিতে কর্ষণ ছাড়াই রোপণ করা হচ্ছে। টিলিং মেশিন দিয়ে জমিতে বীজ বপন করা হচ্ছে। এর ফলে জমির উর্বরতা শক্তি বজায় থাকছে। এছাড়া চাষের সামগ্রিক খরচ কমে যাচ্ছে।  জমিতে সার, শ্রমিক-সহ বিভিন্ন খরচ অনেক কমে যাচ্ছে। অনেক কম সময়ে এই পদ্ধতিতে চাষ হচ্ছে। আলিপুরদুয়ার ১ নম্বর ব্লকের কৃষক খোকন রায় বলেন, “মাত্র ৩ জন কৃষক ১০০ বিঘা জমি ৭ দিনে চাষ করে ফেলতে পারেন। নানাভাবে চক্রান্ত করে এতদিন এই পদ্ধতি কৃষকদের কাছে আনা হয়নি। এই পদ্ধতিতে চাষ করলে কৃষকরা চাষ ছাড়াও সমাজের অন্যান্য কাজে নিজেদের নিয়োজিত করার সময় পাবে। সেই কারণে এই চাষাবাদের পদ্ধতি অনেক সুবিধাজনক।”

দেখুন ভিডিও:

[ দেশি প্রজাতির বিকল্প ধানচাষে সাফল্য নারায়ণগড়ে]

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement