Advertisement
Advertisement

Breaking News

Rubina Dilaik

হিমাচলের হড়পা বানে আটকে পরিবার! আতঙ্কে মুম্বইতে বিনিদ্র রজনী কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী রুবিনা

পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন রুবিনা দিলাইকের।

Rubina Dilaik Couldn’t reach her family for hours after Himachal flash floods | Sangbad Pratidin
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:July 13, 2023 10:32 am
  • Updated:July 13, 2023 10:32 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত গোটা উত্তর ভারত। হিমাচলে হড়পা বান। পাহাড়ি অঞ্চলের একাধিক জায়গায় ধ্বস। মানালিতে বিপদসীমার ওপর জলস্তর। ১৩ জুলাই, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হিমাচল প্রদেশের একাধিক জেলায় লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এমতাবস্থায় পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় উদ্বিগ্ন রুবিনা দিলাইক। মা-বাবা, স্বজনের চিন্তায় মুম্বইতে বসে বিনিদ্র রজনী কাটাচ্ছেন পর্দার ‘ছোটি বহু’।

হিমাচলে ভয়াবহ দুর্যোগের জেরে মোবাইল নেটওয়ার্কও বিপর্যস্ত। এদিকে টিভির পর্দায় খবর দেখে আতঙ্কিত রুবিনা। কারণ ঘণ্টাখানেক চেষ্টা করেও মা-বাবা কিংবা পরিবারের কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করতে পারেননি তিনি। এপ্রসঙ্গে রুবিনা জানিয়েছেন, টিভিতে যে সমস্ত দৃশ্য দেখছিলাম, তা ভয়ংকর। সম্প্রতি ওখানে কোনও নেটওয়ার্ক ছিল না। আমি অনেক চেষ্টা করেও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি। খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তবে ঈশ্বরের কৃপায় শেষমেশ মা-বাবার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে পেরেছি। ওঁরা সুরক্ষিত রয়েছে। তবে চিন্তা হচ্ছে ওদের জন্য।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’, ‘প্রধান’-এর জন্য ‘বিশেষ ট্রিটমেন্ট’, নাওয়া-খাওয়া ভুলে কড়া প্রস্তুতি দেবের]

উল্লেখ্য, হিমাচলের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে শিমলাতে থাকা রুবিনা দিলাইকের বেশ কিছু আত্মীয়-স্বজনরা আশ্রয় নিয়েছেন অভিনেত্রীর মা-বাবার ফার্মহাউজে। যা শহরের উত্তরে ১০৮ কিমি দূরে। এপ্রসঙ্গে, টেলিপর্দার জনপ্রিয় নায়িকা জানান, “আমাদের বাড়িটা পর্বতাঞ্চলের পাদদেশে। যেটা এই দুর্যোগের সময় অনেকটা সেফ। তবে যখন-তখন ধ্বস নামতে পারে। ঈশ্বরের কাছে অসংখ্য ধন্যবাদ এখনও সেরকম কিছু ঘটেনি। খুব শিগগিরি যেন এই বিপদ কেটে যায় প্রার্থনা করছি।”

এখানেই শেষ নয়, শিমলাতে এখন পাণীয় জলের খুব অভাব। শহরের সমস্ত জলের উৎস যেহেতু হড়পা বানে ভেসে গিয়েছে, তাই সরকার থেকে জল সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানান অভিনেত্রী। রুবিনার আক্ষেপ, “পাহাড়ি অঞ্চলে এত বেশি ঘর-বাড়ি, হোটেল হয়ে গিয়েছে যে ভারী বর্ষণের জেরে মাটি আলগা হয়ে যাচ্ছ। ওখানকার মানুষজন এখন নিজেদের ভিটেমাটি নিয়ে চিন্তা করছেন।”

[আরও পড়ুন: দক্ষিণে এবার রজনীকান্তের মুখে ‘লাল সেলাম’! থালাইভার বড় চমক]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement