Advertisement
Advertisement

Breaking News

Khelna Bari

চোখের জলে ‘খেলনা বাড়ি’র সেটকে বিদায় জানাল মিতুল, ভিডিও শেয়ার করলেন নীল

প্রায় দেড় বছরের মাথায় শেষ হল সিরিয়ালটি। শুটিংয়ের শেষ দিনে আবেগের স্রোতে ভাসল গোটা টিম।

Aratrika Maity aka Mitul breaks down at last day shooting of Khelna Bari | Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:November 5, 2023 10:33 am
  • Updated:November 5, 2023 10:34 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যা শুরু হয়, তা তো শেষও হয়! কিন্তু মন কি আর এই যুক্তি মানে? চোখের জলও বাঁধের তোয়াক্কা করে না। ‘খেলনা বাড়ি’র শুটিংয়ের শেষ দিনে তাই কলাকুশলীদের চোখে ছিল জল। কেঁদে ফেলেন আরাত্রিকা মাইতি ওরফে মিতুলও। ভিডিও শেয়ার করলেন অভিনেতা নীল চট্টোপাধ্যায়।

Khelna-Bari-2

Advertisement

২০২২ সালের ১৬ মে ‘খেলনা বাড়ি’ (Khelna Bari) টিমের পথ চলা শুরু হয়েছিল। প্রায় দেড় বছরের মাথায় শেষ হল ছোটপর্দার এই যাত্রা। এত দিন দিনের বেশিরভাগ সময় যাঁদের সঙ্গে কাটিয়েছেন, সেই মানুষগুলোকে আর সিরিয়ালের সেটকে ট্রিবিউট জানিয়েই ভিডিওটি তৈরি করেছেন নীল। মিতুল, ইন্দ্ররা (বিশ্বজিৎ ঘোষ) নিজেদের মনের কথা শেয়ার করেছেন। আবার আরাত্রিকার মতো অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।

 

[আরও পড়ুন: প্রিয়াঙ্কাকে আইনি নোটিস! নিজের চরিত্রে কাকে চান আধ্যাত্মিক গুরুর সঙ্গিনী আনন্দ শীলা?]

প্রথম দিনে সিরিয়ালের টিআরপি বেশ ভালোই ছিল। কিন্তু পরে তা অনেকটাই কমে যায়। এর জন্য অনেকেই ধারাবাহিকের সময় পরিবর্তনকে দায়ি করেছেন। তবে কারণ যাই হোক, এমন যাত্রা শেষ হওয়ার আবেগপ্রবণ আরাত্রিকা ফেসবুকে লিখেছেন, “‘দেখলে মনে হয় কী সুন্দর করে সাজিয়েছি সংসার, আসলে সবই তো খেলনা বাড়ি ইন্দ্রবাবু, সব খেলনা বাড়ি…’, খেলনা বাড়ি নিয়ে এখন লিখতে বসলে শেষ হবে না। হাসি-কান্না, আনন্দ, রাগ-অভিমানে বুঝতেই পারলাম না কখন যে দেড় বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেল, তোমাদের সাথে ‘মিতুল পাল’ হয়ে। ঘূর্ণির মিতুল নিজের অজান্তেই কখন যেন লাহিড়ী পরিবারের বউ, গুগলি ও আদরের মা হয়ে উঠেছিল, ইন্দ্রবাবু, অর্কদা, কলি দিদি, শুভ দাদা, অলোকা, পিসিমণির মতো ভালবাসার মানুষদেরকে কাছে পেয়ে।”

Khelna-Bari
এর পরই ডিরেক্টোরিয়াল টিমের কথা উল্লেখ করেন অভিনেত্রী। লেখেন, “সৌভিকদা তার সমস্ত সুষমা দিয়ে এই ‘মিতুল’কে নির্মাণ করেছে। আর সৌমিদি, সৃজিতদা, সৃজিতাদি, কৃষাণুদা এবং ডিরেক্টর স্নেহাদা ও ডি.ও.পি. বিশ্বজিৎদার সাহচর্যে ‘মিতুলে’র প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। তোমাদের ধন্যবাদ জানিয়ে আমি ছোটো করব না। আমি আমার সমস্ত সত্তা দিয়ে মনেপ্রাণে যদি ‘মিতুল’ হয়ে উঠতে পেরে থাকি তবে আমি কৃতার্থ, আপ্লুত। ‘খেলনা বাড়ি’র খেলনাপাতি হয়তো গুটিয়ে নিয়েছি কিন্তু ‘মিতুল’ বা ‘মিতুলমা’ আমার মনের মণিকোঠায় চিরকাল থেকে যাবে…শেষে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাতে চাই দর্শকদের, যাঁদের ভালোবাসায় আমি সত্যিই ধন্য।”

[আরও পড়ুন: ‘লুকিয়ে রাখব না…’, কবে দেখাবেন মেয়ের মুখ? জবাব দিলেন আলিয়া]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement