Advertisement
Advertisement
ভিকি কৌশল

‘ভূতে খুব ভয় পাই’, নিজের জীবনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন ভিকি কৌশল

একাধিকবার ভয়াবহ ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন অভিনেতা।

Vicky Kaushal reveals his sleep paralysis experience with fans
Published by: Bishakha Pal
  • Posted:April 22, 2020 3:18 pm
  • Updated:April 22, 2020 10:39 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভূতের কথা শুনলে এখনও ভয়ে হৃদকম্প হয় অভিনেতা ভিকি কৌশলের। ভৌতিক গল্পের কথা শুনলে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায়। অবশ্য ভূতে ভয় পাওয়ার পিছনে কারণও রয়েছে। একাধিকবার স্লিপিং প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়েছেন অভিনেতা। ঘুমের মধ্যে হয়েছে পক্ষাঘাত। সেই অভিজ্ঞতাই ভিকির ভূতের প্রতি ভয় আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। সম্প্রতি জীবনের এই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন অভিনেতা।

মাস খানেক আগে মুক্তি পেয়েছে ভিকি কৌশল অভিনীত ছবি ‘ভূত: দ্য হন্টেড শিপ’-এর প্রথম ভাগ। সেটি এবার আসছে অ্যামাজন প্রাইমে। সেই নিয়েই একটি কথোপকথনে সম্প্রতি এক অনুরাগী অভিনেতাকে জিজ্ঞাসা করেন, “আপনার কি বাস্তবে কোনও ভৌতিক অভিজ্ঞতা রয়েছে?” তার উত্তরেই ভিকি নিজের জীবনের এই অজানা অধ্যায়ের কথা শোনান। বলেন, “একাধিকবার আমার স্লিপিং প্যারালাইসিসের অভিজ্ঞতা হয়েছে। অত্যন্ত ভয়ংকর সেই অভিজ্ঞতা।” নিজেকে তিনি ‘সবচেয়ে বড় ভীতু’ বলে উল্লেখ করেন। বলেন, ভৌতিক ছবি দেখলে বা ভূতের গল্প শুনলে তাঁর হৃদকম্প হয়। তখন তাঁর মতো ভীতু গোটা দুনিয়ায় একজনও থাকে না। ভূতে এতটাই ভয় পান অভিনেতা। কেউ ভূতের সিনেমা চালালে তিনি ঘর থেকে বেরিয়ে যান।

Advertisement

vicky

[ আরও পড়ুন: ‘সব খেলার সেরা…’, লকডাউনে ফুটবলে মজে ‘ফেলুদা’ টোটা ]

তাহলে ‘ভূত: দ্য হন্টেড শিপ’-এর গল্প শুনে নিশ্চয়ই তাঁর ভয় লেগেছিল? ভিকি জানিয়েছেন, গল্প শুনে ভয় না লাগাটাই তো তাঁর কাছে কঠিন ব্যাপার ছিল। ভয় তিনি অবশ্যই পেয়েছিলেন। বিশেষ করে শুটিংয়ের সময় তাঁর ভয় লেগেছিল বেশি। কারণ জলের তলায় শুটিংয়ের সময় ট্রেনার তাঁকে বলেছিলেন, ”কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হবে তুমি মরে গিয়েছো।” এই শুনে সত্যিই হার্টবিট বেড়ে গিয়েছিল ভিকির। তবে ছবির শুটিংয়ের সময় নিজের ভয়কে অনেকটাই জয় করতে পেরেছেন বলে জানান অভিনেতা।

[ আরও পড়ুন: পিতৃহারা হলেন মিঠুন চক্রবর্তী, লকডাউনে বেঙ্গালুরুতে আটকে অভিনেতা ]

vicky 2

কী এই স্লিপিং প্যারালাইসিস?
ঘুমন্ত অবস্থায় বা অনেক সময় জাগ্রত অবস্থাতেও আচমকা পক্ষাঘাত হয়। এই সময় ঘুমের সাময়িকভাবে নড়চড়া করা বা কথা বলার ক্ষমতা লোক পায়। মগজ সচেতন থাকায় বিষয়টি সম্পর্কে অনুধাবন করা যায়। কিন্তু শরীর সঙ্গে না দেওয়ায় কিছু করা সম্ভব হয় না। ভয়ংকর এই অবস্থা সাধারণত এক বা দু’মিনিট স্থায়ী হয়।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement