Advertisement
Advertisement
ভোটে টলিউড

চলতি ভোটের হাওয়া কেমন টলিউডে? মুখ খুললেন সেলিব্রিটিরা

গণতন্ত্রের উপর আস্থা রেখে ভোটে অংশগ্রহণ, বলছেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা৷

Tollywood actors express their views on Loksabha Election 2019
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:May 6, 2019 9:27 pm
  • Updated:May 6, 2019 9:27 pm  

পঞ্চম দফার ভোট শেষ৷ আশা-প্রত্যাশার লোকসভা ভোট নিয়ে নিজেদের চিন্তাভাবনা শেয়ার করলেন টলিউডে অভিনেতা,অভিনেত্রীরা৷ শুনলেন সোমনাথ লাহা

পাওলি দাম
(অভিনেত্রী)

Advertisement

এবারের নির্বাচনে গোটা দেশে তো বটেই, এমনকী আমার রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেক মহিলা প্রার্থী হয়েছেন। তাই আমি চাইব যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন, তারা যেন মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে। তাদের কাছে আমার প্রত্যাশা, সারা দেশে মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করবে। আমার সামনেই মুক্তি আসন্ন ছবি ‘কণ্ঠ’-তে একটি সংলাপ রয়েছে যে ‘কণ্ঠস্বর জোরালো হোক’। আমি চাইব, ভাল কাজের জন্য সারা দেশে মহিলাদের কণ্ঠস্বর যেন জোরালো হয়। এর পাশাপাশি সবদিক থেকে সারা দেশে সার্বিক উন্নয়নের প্রত্যাশা করছি নতুন সরকারের কাছ থেকে।

PAOLI DAM

[ আরও পড়ুন : বিয়ের প্রথম ছবি শেয়ার করলেন নবনীতা, দেখুন কেমন লাগছে কনেকে]

অনির্বাণ ভট্টাচার্য
(অভিনেতা)

আমাদের দেশের জনপ্রতিনিধিদের কাছে আমার কোনও প্রত্যাশা নেই। কারণ আমার দেশের ৭০ বছরের গণতন্ত্রের ইতিহাস সরকারের কাছে প্রত্যাশা করার মতো ইতিহাস নয়। স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশের রাজনীতিতে দুর্নীতি বেড়েছে। আজও আমার দেশের বেশির ভাগ মানুষ পরিশুদ্ধ পানীয় জলটুকু অবধি পায় না। এটা আমার কাছে তো বটেই, এমনকী আমাদের সকলের কাছে লজ্জার। এই দেশে এখনও বেশিরভাগ মানুষ দু’বেলা দু’মুঠো পেটভরে খেতে পায় না। আমি চাইব দেশের বেশির ভাগ মানুষ যেন দু’বেলা দু’মুঠো খেতে পারে ও পরিশুদ্ধ পানীয় জলটুকু পায়। কিন্তু সে প্রত্যাশা আদৌ পূরণ হবে কি না তা বলতে পারব না। তবুও আমি ভোট দিই। কারণ, আমি যতটুকু সংবিধান পড়েছি, তাতে আমার সংবিধানের প্রতি আস্থা রয়েছে এবং দেশের সংবিধানকে আমি সম্মান করি। সেইজন্যই আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করব।

anirban

কোয়েল মল্লিক

(অভিনেত্রী)

আমি চাইব যারাই সরকারে আসুক, তারা যেন সার্বিকভাবে গোটা দেশের উন্নয়ন করার পাশাপাশি আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নের প্রতিও বিশেষভাবে নজর দেয়। পাশাপাশি নতুন সরকার যেন শিক্ষাব্যবস্থা, কর্মসংস্থানের প্রতিও বিশেষভাবে দৃষ্টিপাত করে। গ্রামাঞ্চলে সঠিকভাবে শিক্ষাব্যবস্থার প্রসার করার পাশাপাশি রাস্তাঘাট, গ্রামের উন্নতিসাধনেও নজর দেয়। আমাদের দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। আমি চাইব নতুন সরকার যাতে সঠিকভাবে কর্মসংস্থানের দিশা দেখায়। যাতে আমার দেশের বা আমার রাজ্যের ছেলেমেয়েদের চাকরির সন্ধানে বিদেশে চলে যেতে না হয়। এখানে পড়াশোনা করে তারা যেন এ দেশেই কাজ করতে পারে। নতুন সরকারের কাছে এটাই আমার প্রত্যাশা।

koyel-mallik

[ আরও পড়ুন : হুগলির জেলাশাসকের দপ্তরে ধরনায় লকেট, শতাধিক বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement