ছবি পোস্ট করে তৃণমূলের শুভেন্দু ও বিজেপির শুভেন্দুর পার্থক্য বোঝালেন শ্রীলেখা মিত্র

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নির্বাচনী আবহে ‘তৃণমূলের শুভেন্দু’ এবং ‘বিজেপির শুভেন্দু’র তফাত বোঝালেন শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। আর তা বোঝানোর জন্য নিজের ফেসবুক প্রোফাইলের ওয়ালে শেয়ার করেছেন নন্দীগ্রামের বিজেপি প্রার্থীর (BJP Candidate) দুই সময়ের ছবি।

 

আরও পড়ুন:

• ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, আল্লু অর্জুনের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে স্লোগান, আটক ৮
• ‘পুষ্পা উই হেট টিয়ারস…’, টলিউডে বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করতে ‘খাদান’ জরুরি, কেন? বিশ্লেষণে সৃজিত

সারণ দত্তের প্রোফাইল থেকে ছবিটি শেয়ার করেছেন শ্রীলেখা। শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অতীত ও বর্তমানের ছবি ফটোশপ করে কোলাজ করা হয়েছে। একটি ছবি তখনকার যখন শুভেন্দু তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) নেতা ছিলেন। নমাজ পড়ার ভঙ্গিতে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। অন্য একটি ছবি সম্ভবত বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরের। যেখানে তাঁর কপালে তিলক দেখা যাচ্ছে। প্রথম ছবিতে হাতের ইমোজি ব্যবহার করে লেখা হয়েছে “এটা তৃণমূলের শুভেন্দু”। আবার দ্বিতীয় ছবিতে লেখা হয়েছে “এটা বিজেপির শুভেন্দু”। পোস্টের ক্যাপশনে তৃণমূল ও বিজেপি দুই দলকেই একহাত নেওয়া হয়েছে। দুই দলই ধর্মের নামে বাংলাকে বারুদের স্তুপে বসাতে চাইছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলার সুস্থ, সামাজিক, গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক বামেরাই একমাত্র ভরসা বলে দাবি করা হয়েছে। “ভাবুন, ভাবা প্র্যাকটিস করুন”, লেখা হয়েছে ছবির ক্যাপশনে।

[আরও পড়ুন: টাকা দিয়ে বেহালার ক্লাবে গুন্ডা পুষছে তৃণমূল! কমিশনে অভিযোগ জানিয়ে কটাক্ষের শিকার শ্রাবন্তী]

সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের পাশাপাশি বামেদের হয়ে প্রচারও করে চলেছেন শ্রীলেখা। হেভিওয়েট বেহালা পশ্চিমের নীহার ভক্তর হয়ে প্রচার করতে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেই ছবিও পোস্ট করেছেন ফেসবুকে। এই কেন্দ্রে একদিকে তৃণমূল প্রার্থী (TMC Candidate) হিসেবে রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। তাঁর গড় হিসেবেই পরিচিত এলাকাটি। অন্যদিকে বিজেপির বাজি টলিপাড়ার নায়িকা পায়েল সরকার (Paayel Sarkar)।  ১০ এপ্রিল ভোট হবে চর্চিত এই কেন্দ্রে। তার আগে প্রচারে নেমে পড়েছে তিন পক্ষের প্রার্থীই।  ফলাফল যাই হোক লাল-সাদা বেলুনে সাজানো মঞ্চে নীহারের পাশেই দাঁড়িয়েছেন অভিনেত্রী। 

[আরও পড়ুন: বিজেপি কর্মী-অভিনেতা অনিন্দ্যকে প্রাণে মারার হুমকি, উদ্বেগে গোটা পরিবার]