Advertisement
Advertisement

Breaking News

Sushant singh Rajput

বন্ধু সিদ্ধার্থই প্রথম ঘরে ঢুকে সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ নিচে নামান, পরিচারকের দাবিতে চাঞ্চল্য

রিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগের পরই সিদ্ধার্থের ব্যবহার পালটে যায়, দাবি সুশান্তের বাবার আইনজীবীর।

Siddharth opened the door of Sushant’s room, claims house help Neeraj
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:August 19, 2020 9:12 pm
  • Updated:August 19, 2020 9:12 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: একদিকে যখন সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant singh Rajput) সিবিআই তদন্ত নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা আলাপ-আলোচনা-পর্যালোচনা চলছে, আরেকদিকে প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। ১৪ জুন দড়ি কেটে সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ নামিয়েছিলেন তাঁর বন্ধু তথা ক্রিয়েটিভ ম্যানেজার সিদ্ধার্থ পিঠানি (Siddharth Pithani)। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই দাবি করেছেন অভিনেতার পরিচারক নীরজ।

[আরও পড়ুন: প্রভাসের ‘আদিপুরুষ’ ছবিতে রাবণের চরিত্রে সইফ? তুঙ্গে জল্পনা]

মৃত্যুর আগে নীরজের সঙ্গেই সুশান্তের শেষ কথা হয়েছিল। নীরজ জানান, মৃত্যুর এক থেকে দেড় ঘণ্টা আগে হয়তো সুশান্তের শরীর খারাপ লাগছিল। তাঁর অস্বস্তি হচ্ছিল। সেই কারণেই অভিনেতা নীরজের কাছে এক গ্লাস ঠান্ডা জল চান। নীরজ জানান, সিদ্ধার্থ পিঠানিই প্রথম দরজা খুলে সুশান্তের ঘরে ঢুকেছিলেন। তিনিই দড়ি কেটে সুশান্তের দেহ নামান। এর আগে সিদ্ধার্থ জানিয়েছিলেন, সুশান্তের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে তিনি ফ্ল্যাটের নিরাপত্তারক্ষীকে খবর দিয়েছিলেন। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষী তাঁর সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছিলেন। জানিয়েছিলেন, তাঁকে ডাকা হয়নি। এরপর সিদ্ধার্থের বয়ানের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সুশান্ত মামলায় সুপ্রিম রায়দানের দিনই ট্রোলড, ‘পবিত্র রিশতা ফান্ড’ থেকে সরলেন একতা]

সুশান্ত সিং রাজপুতের বাবার আইনজীবী বিকাশ সিংও (Vikas Singh) সিদ্ধার্থের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, সিদ্ধার্থের আচরণ খুবই সন্দেহজনক। তাঁকে খুবই চালাক ও অপরাধী মানসিকতার মানুষ বলেন বিকাশ। প্রথমদিকে সিদ্ধার্থ সুশান্তের পরিবারকে খুবই সাহায্য করছিলেন। কিন্তু রিয়া চক্রবর্তীর (Rhea Chakraborty) বিরুদ্ধে সুশান্তের বাবা এফআইআর করার পরই তাঁর ব্যবহার পালটে যায়। উল্লেখ্য রিয়ার পাশাপাশি সিদ্ধার্থকেও আর্থিক তছরুপের মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। বিকাশ জানান, সুশান্তের মৃত্যু নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। সুশান্তের মৃত্যুর পর তাঁর ঘর এত দেরিতে খোলা হল কেন? আর দরজা খুলে ভিতরে ঢোকার এত তাড়াহুড়ো কেন ছিল যেখানে সুশান্তের দিদির বাড়ি মাত্র ১০ মিনিট দূরে ছিল?

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement