Advertisement
Advertisement
সুশান্ত

‘২৫ ফেব্রুয়ারি বান্দ্রা থানায় জানিয়েছিলাম ছেলে বিপদে আছে’, নতুন ভিডিওয় বললেন সুশান্তের বাবা

সুশান্তের বান্ধবী রিয়া কি সত্যিই 'নিখোঁজ'? কী জানালেন আইনজীবী?

On Feb 25, I informed Bandra Police that he's in danger: Sushant's father
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:August 3, 2020 8:11 pm
  • Updated:August 3, 2020 8:22 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ছেলে বিপদের মধ্যে রয়েছেন। চলতি বছরের গোড়ার দিকেই এমন আভাস পেয়েছিলেন। হাত গুটিয়ে বসে থাকেননি। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বান্দ্রা থানায় জানিয়েও ছিলেন নিজের আশঙ্কার কথা। কিন্তু পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি। নতুন ভিডিও পোস্ট করে এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) বাবা।

যতদিন যাচ্ছে, ততই জটিল হচ্ছে সুশান্তের মৃত্যুর তদন্ত। এবার তাঁর বাবা কেকে সিংয়ের নয়া মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক দানা বাঁধল। ভিডিওতে তিনি বলেন, “২৫ ফেব্রুয়ারি বান্দ্রা থানায় জানিয়েছিলাম, আমার ছেলে বিপদের মধ্যে রয়েছে। কিন্তু পুলিশ তখন কিছুই করেনি। তারপর তো ১৪ জুন ওকে হারালাম। ৪০ দিনের বেশি সময় পেরিয়ে গেল। এখনও কিছু করল না।” অর্থাৎ আরও একবার তিনি বুঝিয়ে দিতে চাইলেন, মুম্বই পুলিশের ভূমিকায় তিনি খুশি নন। যদিও এই বিষয় নিয়ে আপাতত কোনও মন্তব্য করতে চাননি মুম্বই পুলিশ কমিশনার পরমবীর সিং।

Advertisement

[আরও পড়ুন: মৃত্যুর আগের দিন গুগলে ২ ঘণ্টা ধরে নিজের নাম খুঁজেছিলেন সুশান্ত, দাবি মুম্বই পুলিশের]

এরপরই বিহার সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন, যাতে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হয়। এখানেই থামেননি কেকে সিং। আরও একবার সুশান্ত মৃত্যুতে আপাতত ‘মূল অভিযুক্ত’ হিসেবে উঠে আসা রিয়া চক্রবর্তীকে ফের কাঠগড়ায় দাঁড় করান তিনি। তাঁর দাবি, বিহার পুলিশ রিয়াকে বয়ান রেকর্ড করার চেষ্টা করলেও কোনওরকম সহযোগিতা করেননি সুশান্তের বান্ধবী।

মাঝে রটে যায়, রিয়া চক্রবর্তীকে নাকি খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথায় রয়েছেন, তা ট্র্যাক করার চেষ্টা করছে বিহার পুলিশ। কিন্তু রিয়ার আইনজীবী সতীশ মণিশিণ্ডে এমন খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেন। তাঁর কথায়, বিহার ডিজিপি বলেছেন, রিয়া বেপাত্তা বলে তাঁর বয়ান নেওয়া যায়নি। কিন্তু এমনটা নয়। মুম্বই পুলিশকে রিয়া ইতিমধ্যেই বয়ান দিয়েছেন। তদন্তে যথেষ্ট সহযোগিতা করছেন। কিন্তু বিহার পুলিশের তরফে এখনও পর্যন্ত কোনও শমনই পাঠানো হয়নি।

এদিকে, বিহার পুলিশের তদন্তকারী আইপিএস অফিসার বিনয় তিওয়ারিকে জোর করে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো নিয়ে প্রশ্ন করা হলে BMC-র দিকেই পুরো বিষয়টি ঠেলে দেন মুম্বইয়ের সিপি। তবে পরে মুম্বই পুলিশের তরফে বলা হয়, পাটনার এসএসপির অনুরোধ মতো এসপি বিনয় তিওয়ারির থাকার সমস্ত ব্যবস্থাই করা হয়েছিল। তদন্তে সহায়তার জন্য একটি গাড়িরও বন্দোবস্ত করা হয়। তবে বিনয় তিওয়ারিকে ‘অকারণে’ কোয়ারেন্টাইন করার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিহার পুলিশ।

[আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরের এই দিনই শুরু ‘বিগ বস ১৪’, করোনার জেরে পারিশ্রমিক কমছে সলমনের!]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement