Advertisement
Advertisement

Breaking News

Mohini Dey

রহমানের ঘর ভাঙার নেপথ্যে বঙ্গললনা! সুরকারের বিচ্ছেদের বার্তার পরই সহশিল্পী মোহিনীর ডিভোর্স ঘোষণা

রহমানের সঙ্গে দেশে-বিদেশে প্রায় ৪০ টি শোয়ে পারফর্ম করেছেন কলকাতার মেয়ে মোহিনী দে।

Mohini Dey announces Split from Husband, hours after AR Rahman's statement
Published by: Akash Misra
  • Posted:November 20, 2024 1:40 pm
  • Updated:November 21, 2024 9:16 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: পরকীয়ার কারণেই কি দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টানলেন এ আর রহমান? হ্য়াঁ, এমনই গুঞ্জন এখন সঙ্গীতমহলে। আর এই গুঞ্জনের সূত্রপাত, রহমানেরই টিমের সহশিল্পী গিটার বাদক মোহিনী দে (Mohini Dey)-র এক সোশাল মিডিয়া পোস্টে। যেখানে মোহিনী স্পষ্ট লিখেছেন, রহমানের মতো তিনিও তাঁর স্বামী মার্কের সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টানছেন। সোশাল মিডিয়ায় এক লম্বা পোস্টে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা স্পষ্টই জানালেন, মোহিনী। রহমানের টিমের এই শিল্পীর পোস্ট দেখে রহমান (AR Rahman) ও মোহিনীর পরকীয়ার সম্ভাবনা দেখছে গুঞ্জনপাড়া।

২৯ বছরের মোহিনী দে, কলকাতার মেয়ে। রহমানের সঙ্গে দেশে-বিদেশে প্রায় ৪০ টি শোয়ে পারফর্ম করেছেন তিনি। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে নিজের অ্য়ালবামও প্রকাশ করেছেন। শোনা যায়, রহমানের খুবই পছন্দের শিল্পী তিনি।

Advertisement

মোহিনী তাঁর পোস্টে লিখলেন, ”হৃদয়ে খুবই বেদনা নিয়ে এটা জানাচ্ছি, যে মার্ক এবং আমি বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বিচ্ছেদ একেবারেই দুজনের সিদ্ধান্ত। দুজনে আলাদা হলেও, আমরা খুব ভালো বন্ধু থাকব। এবং ম্যাকের সঙ্গে কাজেও যুক্ত থাকব। আমরা দুজনেই মিলে অনেকগুলো প্রোজেক্টে কাজ করছি। সেটা সফলভাবেই শেষ হবে। আমাদের এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানান আপনারা, এটাই সবার কাছে চাইবো।”

অন্যদিকে, ১৯৯৫ সালে রহমান ও সায়রা বানুর বিয়ে হয়েছিল। দেখাশোনা করেই নাকি এই বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২৯ বছর তাঁরা একসঙ্গে কাটিয়েছেন। খাতিজা, রহিমা ও আমিন, তিন সন্তানের জন্ম হয়েছে। মেয়ে খাতিজার বিয়েও হয়ে গিয়েছে।

বিয়ের এত বছর পর আচমকা কেন বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন রহমান ও সায়রা? এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। তবে এক্স হ্যান্ডেলে রহমান নিজের ও সায়রার যৌথ বিবৃতি শেয়ার করেছেন। যাতে জানানো হয়, দাম্পত্যের তিরিশ বছরের জন্য অনেক প্রত্যাশা ছিল রহমান ও তাঁর স্ত্রীর। কিন্তু তা হল না।

বিবৃতিতে লেখা, ‘আমরা গ্র্যান্ড থার্টিতে পৌঁছে যাব এই আশা ছিল। কিন্তু নিয়তির যে অন্য ভাবনা ছিল আর তা আগে থেকে আঁচ করা যায়নি। ভাঙা মনের ভারে ঈশ্বরের আসনও তো টলে যায়। তবুও এই ছিন্নভিন্ন সম্পর্কে আমরা মানে খুঁজতে থাকি। যদিও এই ভাঙা টুকরো গুলো আবার আগের মতো জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। জীবনের এই ভঙ্গুর অধ্যায়ে আমাদের প্রাইভেসিকে সম্মান করার জন্য় আর মহানুভবতার জন্য বন্ধুদের ধন্যবাদ জানাই।’

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement