সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নাকি দুই নায়িকার মধ্য়ে বন্ধুত্ব হয় না। এই মিথকে অবশ্য ভেঙে দিয়েছেন টলিপাড়ার দুই সুন্দরী মিমি চক্রবর্তী ও নুসরত জাহান। দুজনে, দুজনকে ‘বোনুয়া’ বলেই ডাকেন। এদের বন্ধুত্ব টলিপাড়ায় সুপারহিট। তবে এই বন্ধুত্বেও এসেছিল ভাঙল। রটেছিল যশের সঙ্গে নুসরতের সম্পর্কের পর নাকি নুসরতের থেকে দূরে দূরে থাকতেন মিমি। তবে এখন নাকি সব ঠিকঠাত। সামনা সামনি দেখা হলেই নাকি মিমি-নুসরত নির্ভেজাল বন্ধুত্বে মেতে ওঠেন।
তবে খবর হল, নুসরতকে ইডি তলব করতেই মিমি পুরো গায়েব! একটি বারও তাঁকে দেখা গেল না নুসরতের পাশে। প্রিয় বন্ধু নুসরতের বিপদে কোথায় ছিলেন ‘বোনুয়া’ মিমি?
মিমির সোশ্যাল মিডিয়ার দিকে নজর রাখলে দেখা যায় ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে মিমি শেয়ার করেছেন তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের কিছু অংশ। যার মধ্যে ধরা দিয়েছে, তাঁর শুটিংয়ের অংশ। কখনও আবার মিমি খেলা করছেন তাঁর সারমেয়দের সঙ্গে।
নুসরতের সঙ্গে কি মিমি ফোনে কথা বলেছেন? এই নিয়ে টলিপাড়ার গুঞ্জন থাকলেও, নুসরতের সঙ্গে মিমির কথা হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি।
আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে এবার ইডি তলবের মুখে তৃণমূলের তারকা সাংসদ নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)। আগামী মঙ্গলবার সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করে তাঁকে নোটিস পাঠায় ইডি। পাশাপাশি যে সংস্থার হয়ে নুসরত কাজ করেছিলেন, সেই সংস্থার ডিরেক্টর রাকেশ সিংকেও তলব করা হয়েছে। ওই সংস্থার ডিরেক্টর থাকাকালীন ২০ কোটি টাকা বেআইনি লেনদেনের সঙ্গে জড়িত বলে গড়িয়াহাট থানায় এইআইআর (FIR) দায়ের হয়েছিল নুসরতের বিরুদ্ধে। সেই মামলার তদন্তে নুসরতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন ইডি (ED) আধিকারিকরা। তাই তলব করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
মাসখানেক আগে বিজেপি (BJP) নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা কয়েকজনকে নিয়ে এক সন্ধেবেলা ইডি দপ্তরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। অভিযোগ, তৃণমূলের তারকা সাংসদ ((TMC MP) নুসরত জাহান সেভেন্থ সেন্স ইনফ্রাস্টাচারের ডিরেক্টর পদে থাকাকালীন ফ্ল্যাট দেওয়ার নাম করে প্রায় ২০ কোটি টাকার প্রতারণা করেছেন। এখন সেই টাকা ফেরত চান তাঁরা। ইডি যেন বিষয়টির তদন্তে নামে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.