ছবি: অর্ঘ্য চৌধুরী
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বক্স অফিস যদি কুরুক্ষেত্র হয়, তাহলে এবছর সেখানে দাক্ষিণাত্যের ‘বাহুবলী’দের জোর টক্কর দিয়েছে বলিউডের ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’, ‘অ্যানিম্যালরা’। দেশে সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার তালিকায় সবার উপরে শাহরুখ সত্য। একদিকে ‘জওয়ান’ (আয় ১১৪৮ কোটি), অন্যদিকে ‘পাঠান’ (আয় ১০৫০ কোটি)। সুতরাং কিং খান একাই দুই হাজার কোটির বেশি ব্যবসা দিয়েছেন। তার পরই রয়েছে রণবীর কাপুরের ‘অ্যানিম্যাল’। আটশো কোটি পেরিয়ে গিয়েছে এই ছবির ব্যবসা। ৬৯১ কোটি টাকা আয় করে চতুর্থ স্থানে রয়েছে সানি দেওলের ‘গদর ২’। এই চার সিনেমার মোট আয় প্রায় চার হাজার কোটির কাছাকাছি। এদিকে ভারতীয় সিনেমার আয়ের নিরিখে সেরা পাঁচে শুধুমাত্র তামিল তারকা বিজয়ের ‘লিও’ (আয় ৬২০ কোটি) সিনেমাই জায়গা পেয়েছে।
‘পাঠান’, ‘জওয়ান’, ‘লিও’, ‘গদর ২’ ইতিমধ্যেই OTT প্ল্যাটফর্মে চলে এসেছে। শোনা যাচ্ছে, নতুন বছরের শুরুতেই ‘অ্যানিম্যাল’-এর আনকাট ভার্সান ওয়েব প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে। কিন্তু এগুলো ছাড়াও এমন কয়েকটি সিনেমা রয়েছে যা না দেখলেই মিস। ফিরে দেখার (Lookback 2023) এই তালিকায় সবার প্রথমে রয়েছে ‘টুয়েলভথ ফেল’-এর গল্প। চম্বলের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে দিল্লি এসেছিলেন মনোজ কুমার শর্মা। চূড়ান্ত দারিদ্রের মধ্যে থেকেও হয়েছিলেন আইপিএস অফিসার। বাস্তবের এই গল্পই সিনেমার পর্দায় তুলে ধরেছেন পরিচালক-চিত্রনাট্যকার বিধুবিনোদ চোপড়া। মনোজের চরিত্রে দুরন্ত অভিনয় করেছেন মনোজ।
সিডনি, বুসান, শিকাগোর মতো শহরের চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত হয়েছে মনোজ বাজপেয়ী অভিনীত ‘জোরাম’। কলকাতার ছেলে দেবাশিস মাখিজা পরিচালিত ছবি সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে ৮ ডিসেম্বর। এমন সিনেমা হয়তো হাজার কোটির ব্যবসা করবে না। কিন্তু শিশুকন্যাকে বাঁচাতে বাবার সংগ্রাম আপনার মন ছুঁয়ে যাবে।
দুশো কোটির বেশি ব্যবসা করেছে অক্ষয় কুমার, পঙ্কজ ত্রিপাঠীর ‘OMG 2’। শিশু-কিশোরদের যৌনশিক্ষা নিয়ে তৈরি এই ছবিকে অ্যাডাল্ট (A) সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। তা নিয়ে তর্ক-বিতর্কও হয়েছে। তবে ছবির বিষয়বস্তু বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নাবালকরা যদি নাও দেখতে পারেন, তাঁদের বাবা-মায়ের অন্তত এই সিনেমা দেখা উচিৎ। থানের উল্লাসনগর এডুকেশন সোসাইটি এই সিনেমাকে তাদের যৌনশিক্ষার সিলেবাসে রেখেছে।
এছাড়া Zee5 প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘কড়ক সিং’। রেট্রোগ্রেড অ্যামনিশিয়ার রোগী একে শ্রীবাস্তব। অতীতের কিছুই মনে নেই তাঁর। এমন সমস্যা নিয়ে কি অতীতের রহস্য সমাধান করতে পারবেন? জানতে গেলে দেখতে হবে পঙ্কজ ত্রিপাঠী, জয়া আহসান, পার্বতী থিরুভোথু, সঞ্জনা সাংঘি অভিনীত এই ছবি।
বাঙালির ক্যালেন্ডারের এবার বাংলা সিনেমা প্রচুর ছিল। এর মধ্যেই মানুষের মনে জয়গা করে নিয়েছে নন্দিতা-শিবপ্রসাদ জুটির ‘রক্তবীজ’। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের গল্প এই সিনেমার ভিত। আর অভিনেতাদের তালিকায় রয়েছেন ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়, আবির চট্টোপাধ্যায়, মিমি চক্রবর্তী। ‘রক্তবীজ ২’র আভাসও দিয়ে রেখেছেন পরিচালক জুটি।
এদিকে ‘বাঘা যতীন’ হয়ে নজর কেড়েছেন সুপারস্টার দেব। অভিনেতা-প্রযোজকের ৫ কোটি টাকা বাজেটের ছবি প্রায় আট কোটি টাকা আয় করেছে। তবে জনপ্রিয় এই সিনেমা ছাড়াও যে সিনেমায় নজর রাখবেন তা ‘মায়ার জঞ্জাল’। পরিচালক ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরির তৃতীয় ছবি এটি। ভারত-বাংলাদেশে একই দিনে মুক্তি পেয়েছে। যত্নে বোনা ছবির চিত্রনাট্য, একবার দেখলেই চরিত্রগুলো মনে বসে যায়। ছবিতে ঋত্বিক চক্রবর্তী একাই একশো। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছেন অপি করিম।
সম্পর্ক সাদা-কালো হয় না। ‘অর্ধাঙ্গিনী’ সিনেমায় বুঝিয়েছেন পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়। খুঁতে ভরা সম্পর্কের নিখুঁত গল্প দর্শকদের সামনে তুলে ধরেছেন তিনি। কৌশিকের পরিচালনাতেই হয়তো জীবনের সেরা অভিনয়টা করেছেন চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায়। বাঙালি টক্সিক প্রফেসারের চরিত্রে কৌশিক সেনকে দারুণ মানিয়েছে। দুরন্ত জয়া আহসান।
প্রকৃতির ক্যানভাসে একাকীত্বের কিছু একান্ত আপন কথা বলে ইন্দ্রাশিস আচার্যর ছবি ‘নীহারিকা’। বক্স অফিসের তোয়াক্কা না করে মনের নিভৃত কথনকে ধরতে চেয়েছেন পরিচালক। তাতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনুরাধা, মল্লিকা, শিলাজিৎ। ইন্দ্রাশিসের এ ছবির ফ্রেম চোখের আরাম। চমৎকার সিনেমাটোগ্রাফি (শান্তনু দে)। জয় সরকারের আবহসংগীত মনে ছাপ রেখে যায়।
ওয়েব প্ল্যাটফর্ম বলুন বা OTT, তা আর এখন ব্রাত্য নয়। গ্ল্যামারের খোলস ছেড়ে এখানে পা রাখছেন বড়পর্দার তারকারা। আবার তাঁদের রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলছেন থিয়েটার, সিরিয়ালের জগৎ থেকে আসা অভিনেতারা। ২০২৩ সালের জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজের তালিকায় রয়েছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, অদিতি রাও হায়দরি, অপারশক্তি খুরানা, সিদ্ধান্ত গুপ্ত, ওয়ামিকা গাব্বি অভিনীত ‘জুবিলি’।
‘স্কুপ’ সিরিজে আবার নজর কেড়েছেন করিশ্মা তান্না, মহম্মদ জিসান আয়ুবরা। ‘দাহাড়’-এ সোনাক্ষী সিনহা যেমন দাবাং পুলিশ অফিসার ছিলেন, তেমই ভয়ানক ভিলেন হয়েছেন বিজয় বর্মা। ‘ফর্জি’ সিরিজের মাধ্যমে ওয়েব দুনিয়ায় এন্ট্রি নিয়েছেন শাহিদ কাপুর। আরশাদ ওয়ারসি, বরুণ সোবতির ‘অসুর ২’ নিয়েও বিস্তর হইচই হয়েছে। প্রশংসা পেয়েছে রাণা দাগ্গুবাতি ও ভেঙ্কটেশের ‘রাণা নায়ডু’।
তবে যে সিরিজগুলো এবছর চমকে দিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিজনি প্লাস হটস্টারের ‘সাঁস বহু অউর ফ্লেমিঙ্গো’। এই সিরিজের মাধ্যমেই প্রথমবার ওয়েব দুনিয়ায় পা রাখলেন ডিম্পল কাপাডিয়া। মাদক কারবারের পাণ্ডা সাবিত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ভেষজ ওষুধ আর হস্তশিল্পের আড়ালে মাদকের ব্যবসা রয়েছে সাবিত্রীর। এই কাজে তার সঙ্গী মেয়ে, দুই বউমা আর গ্রামের মহিলারা। ডিম্পলের পাশাপাশি অভিনয়ে নজর কেড়েছেন রাধিকা মদন, ইশা তলওয়ার, অঙ্গীরা ধর, দীপক ডোব্রিয়াল, মনিকা ডোগরা, নাসিরউদ্দিন শাহ।
বিয়ের আগের রাতে বর-কনে রহস্যজনকভাবে খুন। খুনি কে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে টানটান ক্রাইম থ্রিলার সিরিজ ‘কোহরা’তে (নেটফ্লিক্স)। হিন্দি টেলিভিশনের তারকা বরুণ সোবতির পাশাপাশি এই সিরিজে দুরন্ত অভিনয় করেছেন সুভিন্দর ভিকি। সাব ইনস্পেক্টর বলবীর সিংয়ের চরিত্রে প্রাণ দিয়েছেন তিনি।
পরিচালক জুটি রাজ অ্যান্ড ডিকে মানেই জমজমাট ক্রাইম থ্রিলার। তবে নেটফ্লিক্সের ‘গানস অ্যান্ড গুলাবস’ যদি দেখতে হয় তাহলে রাজকুমার রাও, গুলশন দেভাইয়া, আদর্শ গৌরব ও দুলকর সলমনের জন্য দেখুন। চারজন চার রকমভাবে সিরিজের সম্পদ হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে রাজকুমার রাও। অভিনেতা পারেন না এমন কোনও কাজ বোধহয় নেই।
প্রথমবার ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করেই ছক্কা হাঁকালেন রাজ চক্রবর্তী। “আয়লা, আমফান-এর থেকেও বড় তাণ্ডব হতে চলেছে!”- প্রথমেই সাবধানবাণী দিয়েছিলেন। তেমনটাই হল ‘আবার প্রলয়’-এর (Zee5) ক্ষেত্রে। শত্রুদের শনি হয়ে আবারও কেতাদুরস্ত ‘ক্যাওড়া’ পুলিশ ইনসপেক্টর অনিমেষ দত্ত হয়ে হাজির শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়। মুচমুচে সংলাপ, আর দাবাং অ্যাকশনে মন জয় করলেন অভিনেতা। নজর কাড়লেন পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, ঋত্বিক চক্রবর্তীরা। এছাড়াও সিরিজে রয়েছেন সোহিনী সেনগুপ্ত, গৌরব চক্রবর্তী, কৌশানি মুখোপাধ্যায়, লোকনাথ দে। এছাড়া পুলিশ অফিসার ‘হ্যালোবাবু’ তথা করালিবাবুর ভূমিকায় রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিকের অভিনয় বড় প্রাপ্তি।
ফেলুদা, ব্যোমকেশ, সোনাদাদের মাঝেই ‘শিকারপুর’-এর কেষ্ট গোয়েন্দা হয়ে এবার চমকে দিয়েছেন অঙ্কুশ হাজরা। কেষ্টর চরিত্রটা খানিকটা পাশের বাড়ির সেই ছেলের মতো যে জীবনে কিছুই অর্জন করেনি, বিয়েবাড়িতে ছবি তোলে কিন্তু নিজেকে সেরা ভাবে আর স্বপ্ন দ্যাখে বড় গোয়েন্দা হওয়ার। তার হবু শ্বশুর দীনদয়ালবাবুর (কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়) মতো বড় গোয়েন্দা হতে চায়, যে এখন রিটায়ার করেছে। তবে এমন পাতি গোয়েন্দার কাছে কেস কেন এল সেটাই দেখার। কোথায় দেখবেন? Zee5 প্ল্যাটফর্মে। সিরিজে অঙ্কুশ ছাড়াও রয়েছেন সন্দীপ্তা সেন, কৃষ্ণেন্দু দেওয়ানজি।
এসআই সাবিত্রী মণ্ডল। গাজীতলা থানা। এমনি সময় মৃদুভাষী, কিন্তু বেগতিক দেখলেই কানের পিছনে সপাটে চড় মারতে দ্বিধা করে না। এমনই একটা রক্তমাংসের চরিত্র ‘ছোটলোক’ সিরিজে (Zee5) দেখিয়েছেন পরিচালক ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী। তাতেই বাজিমাত করে ফেলেছেন। আর দামিনী বেণী বসু! এমন অভিনয়শিল্পীর জন্য বাংলায় আরও সিনেমা ও সিরিজ প্রয়োজন। এছাড়া সিরিজে মল্লিকার চরিত্রে প্রিয়াঙ্কা সরকারের শান্ত অথচ তীক্ষ্ণ অভিনয় ভালো লাগে। রাজার চরিত্রে গৌরব সাবলীল। রূপসার চরিত্রে ঊষসী রায় বিরক্তিকরভাবে সুন্দর।
কুয়াশা কেবল পাহাড়ে থাকে না। মানুষের জীবনেও ঘনায়। তখন সেই কুয়াশা কেটে রোদ ওঠার অপেক্ষাতেই দিন কাটে। সিঙ্গল মাদার মায়া ডিস্যুজাও স্বপ্ন দেখেছিল অতীতের কুয়াশা থেকে মুক্তি পেয়ে কিশোরী মেয়ের সঙ্গে একটা সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার। তা গড়ে উঠছিলও। কিন্তু আচমকাই কালিম্পংয়ে হাজির হয় এক আগন্তুক। যার আবির্ভাবে ফের নতুন করে কুয়াশা ঘনায়। একটি মৃত্যু ও তাকে ঘিরে বাড়তে থাকা কুয়াশার ভিতরে দমবন্ধ অবস্থা থেকে কি পরিত্রাণ পাবে মায়া? সেই গল্পই বলে পরিচালক সুজয় ঘোষের ‘জানে জান’। আর তাতে দুরন্ত অভিনয় জয়দীপ অহল্বাত, বিজয় বর্মা, করিনা কাপুরের।
সিনেমা হোক বা ওয়েব সিরিজ, ‘সির্ফ এক বান্দা কাফি হ্যায়’। আর তাঁর নাম মনোজ বাজপেয়ী। একার কাঁধেই গোটা একটা সিনেমা দিব্য বইলেন অভিনেতা। আসারাম বাপুর বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে তৈরি Zee5 ওয়েব প্ল্যাটফর্মের এই নতুন সিনেমা। মনোজ ছাড়াও ছবিতে রয়েছেন বিপিন শর্মা, অদ্রিজা সিনহা, সূর্যমোহন কূলশ্রেষ্ঠ, কৌস্তভ সিনহা, নিখিল পাণ্ডে।
সম্পর্কের বিস্তার গাছের শাখা-প্রশাখার মতো। আকাশের হাতছানিতে প্রসারিত হলেও শিকড়ের সঙ্গে নিবিড় যোগ থেকে যায়। তার মাধ্যমেই প্রাণ সঞ্চারিত হয়। ডিজনি প্লাস হটস্টারে মুক্তি পাওয়া ‘গুলমোহর’ সিনেমার গল্পের সারমর্ম এটাই। ছবির প্রাপ্তি শর্মিলা ঠাকুর ও মনোজ বাজপেয়ীর অভিনয়।
এবার আসা যাক বছর শেষে। শুক্রবার নয় বৃহস্পতিবার মুক্তি পেয়েছে শাহরুখ খানের ‘ডাঙ্কি’। রাজকুমার হিরানির পরিচালিত এই ছবিতেই বক্স অফিসে হ্যাটট্রিক করেছেন কিং খান। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’-এ মারকাটারি অ্যাকশন দেখিয়েছেন বলিউড বাদশা। এবার ফুটিয়ে তুললেন ঘরছাড়াদের যন্ত্রণা।
এদিকে আবার টলিউডে দেব ব্যাক ইন অ্যাকশন। ‘প্রধান’ হয়ে যেন নতুন কপ ইউনিভাসের সূচনা করে দিলেন তিনি। দেবের পাশাপাশি এই ছবিতে রয়েছেন পরান বন্দ্যোপাধ্যায়, মমতা শঙ্কর, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, সৌমিতৃষা কুণ্ডু, সোহম চক্রবর্তী, অনির্বাণ চক্রবর্তী, খরাজ মুখোপাধ্যায়, অম্বরীশ ভট্টাচার্য, কাঞ্চন মল্লিক, কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সোহিনী সেনগুপ্ত, বিশ্বনাথ বসু, সুজন মুখোপাধ্যায়, দেবাশিস মণ্ডল।
বড়পর্দায় ‘কাবুলিওয়ালা’র স্মৃতি ফেরালেন মিঠুন চক্রবর্তী। সুমন ঘোষের নতুন ছবি রহমত হয়েছেন তিনি। আর ছোট্ট মিনির ভূমিকায় শিশুশিল্পী অনুমেঘা কাহালি। মিনির মা-বাবার চরিত্রে অভিনয় করছেন আবির চট্টোপাধ্যায় ও সোহিনী সরকার।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.