Advertisement
Advertisement

Breaking News

Kangana Ranaut

‘রাজনীতিবিদরা কি ফুচকা বিক্রি করবে?’, শঙ্করাচার্যকে কটাক্ষ কঙ্গনার

শিন্ডেকে 'বিশ্বাসঘাতক' তোপ শঙ্করাচার্যর! পালটা দিতে ময়দানে কঙ্গনা রানাউত।

Kangana Ranaut reacts to Shankaracharya's Remark On Eknath Shinde
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:July 19, 2024 9:36 am
  • Updated:August 9, 2024 1:17 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: উদ্ধব ঠাকরের পাশে দাঁড়িয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) পরোক্ষভাবে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে আক্রমণ শঙ্করাচার্যর। পালটা দিতে ময়দানে নামলেন কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut)। অভিনেত্রী বরাবরই স্পষ্টভাষী। একাধিকবার যার জেরে বিতর্কের শিরোনামে এসেছেন। সিনেদুনিয়া তো বটেই এমনকী রাজনীতির ময়দানও তাঁর রণংদেহি অবতার দেখেছে। বর্তমানে তিনি হিমাচল প্রদেশের মান্ডির সাংসদ। সনাতন হিন্দুধর্মের কথাও কঙ্গনার মুখে শোনা গিয়েছে। এবার সেই তারকা সাংসদই কিনা বদ্রী জ্যোতির্মঠের শঙ্করাচার্য (Shankaracharya) অভিমুক্তেশ্বরানন্দকে তোপ দেগে প্রশ্ন ছুঁড়লেন, ‘রাজনীতিবিদরা কি ফুচকা বিক্রি করবে?’

কোন প্রেক্ষিতে শঙ্করাচার্য বিরোধ কঙ্গনার? সম্প্রতি আম্বানিদের বিয়ের আমন্ত্রণ রক্ষা করতে মুম্বইতে পৌঁছেছিলেন শঙ্করাচার্য। ১৩ জুলাই শুভ আশীর্বাদ অনুষ্ঠানে অনন্ত-রাধিকাকে আশীর্বাদের পরই তিনি মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের অনুরোধে তাঁর বাড়িতেও যান। সেখানেই শঙ্করাচার্যকে বলতে শোনা যায়, “উদ্ধব বড় ধরনের বিশ্বাসঘাতকতার শিকার। যাঁরা বিশ্বাসঘাতকতা করেন, হিন্দুধর্ম তাঁদের মেনে নেয় না। এবং যিনি এই বিশ্বাসঘাতকতা করেন, তিনি হিন্দু হতে পারেন না। মহারাষ্ট্রের মানুষ উদ্ধবকে আবারও মুখ্যমন্ত্রীর সিংহাসনে বসিয়ে এই বিশ্বাসঘাতকতার জবাব দেবেন।” নামোল্লেখ না করলেও শঙ্করাচার্য যে পরোক্ষভাবে বর্তমান মহা-মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকেই আক্রমণ করেছেন, সেটা বুঝতে কারও অসুবিধে হয়নি। এবার সেই প্রেক্ষিতেই বদ্রী জ্যোতির্মঠের শঙ্করাচার্যের উদ্দেশে তোপ দাগলেন কঙ্গনা রানাউত। শুধু তাই নয়, অভিমুক্তেশ্বরানন্দকেই পালটা হিন্দুধর্মের পাঠ পড়ালেন বিজেপির তারকা সাংসদ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: খাবারে বিষক্রিয়া! হাসপাতালে জাহ্নবী কাপুর]

ঠিক কী বললেন কঙ্গনা রানাউত? তারকা সাংসদ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “রাজনীতিতে এই ধরনের ঘটনা নতুন নয়। রাজনৈতিক দলে আকছার ভাঙাগড়া চলতেই থাকে। ১৯০৭ সালে কংগ্রেসও ভেঙেছিল। তার পরে আবারও ১৯৭১ সালে ভেঙেছিল কংগ্রেস। রাজনীতিবিদেরা যদি রাজনীতি না করেন, তাহলে করবেনটা কী? তাঁরা কি ফুচকা বিক্রি করবেন? তাছাড়া ধর্মেই বলা আছে, রাজা যখন অত্যাচারী হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু করে, তখন বিশ্বাসঘাতকতাই একমাত্র আশ্রয়।” শিন্ডের পাশে দাঁড়িয়ে কঙ্গনা যে পালটা শঙ্করাচার্য এবং উদ্ধবকে এক ঢিলে বিঁধলেন, তা বলাই বাহুল্য।

[আরও পড়ুন: মুছলেন ‘সেনগুপ্ত’ পদবী, মনখারাপের পোস্ট! যিশু-নীলাঞ্জনার সুখের সংসারে ভাঙন?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement