সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নতুন সংসার পাতার পর এটাই প্রথম গণেশ চতুর্থী। আর তাই তো নিষ্ঠাভরে শনিবার সকাল সকালই গণেশ বন্দনায় মাতলেন কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ। সুগৃহিনীর মতোই শ্রীময়ী নিজে হাতেই সেরেছেন এই গণেশ পুজোর আয়োজন। যদিও গত পাঁচবছর ধরে কাঞ্চনের বাড়িতে গণেশ পুজো। তবুও এবারের পুজোতে শ্রীময়ী পাশে থাকায়, কাঞ্চনের কাছে একটু স্পেশাল।
তা গণপতির কাছে কী চাইলেন শ্রীময়ী?
এক সংবাদমাধ্যমে শ্রীময়ী জানিয়েছেন, ”প্রথমেই চেয়েছি গোটা পৃথিবী সুস্থ থাক। যাতে আমরা সবাই সুখ ও শান্তিতে থাকতে পারি। কাউকে যেন চোখের জল ফেলতে না হয়। সবাই যেন সপরিবার সুস্থ থাকতে পারে।” তবে শুধু গণেশ পুজো নয়। কাঞ্চনের সঙ্গে সুখের সংসারে প্রায় সব পুজোই নিষ্ঠাভরে করেন শ্রীময়ী। ঈশ্বরের কাছে ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে কিছু চাইছেন না? শ্রীময়ীর উত্তর, ”ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্য কিছু চাইছি না। কারণ, এর জন্য তো কাঞ্চনকে কিছুটা সময় দিতে হবে। সেই সময়টাই আমরা বিয়ের পর থেকে পাইনি। এমনকী, নানা কাজে কাঞ্চন এতটাই ব্যস্ত যে গণেশ মূর্তি আনতে আমি আর মা গিয়েছিলাম। কাঞ্চন যেতে পারেনি।”
View this post on Instagram
সম্প্রতি আন্দোলনকারী ডাক্তারদের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ‘সরকারি বেতন, বোনাস’ নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসেন কাঞ্চন মল্লিক। পরে ক্ষমাও চান। তাতেও নিস্তার নেই। নেটিজেনদের একাংশ তো বটেই ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের কাছেও সমালোচিত হন তারকা বিধায়ক। স্বামীর হয়ে ক্ষমা চেয়েছিলেন শ্রীময়ী চট্টরাজও। তবে তাতে লাভ বিশেষ হয়নি। সমালোচনার ধারা অব্যাহত থেকেছে। তবে গণেশ চতুর্থীতে এসব ভুলে গণপতির আরাধনায় মত্ত হতে চান কাঞ্চন ও শ্রীময়ী।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.