Advertisement
Advertisement

Breaking News

Janhvi Kapoor

শুক্রবারে চুল কাটেন না, কালো পোশাক পরেন না জাহ্নবী কাপুর, কিন্তু কেন?

শুক্রবারে এই বিশেষ নিয়ম পালনের কারণ ফাঁস করলেন অভিনেত্রী।

Janhvi Kapoor Reveals Becoming Superstitious After Sridevi’s Death
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:May 26, 2024 8:56 pm
  • Updated:May 26, 2024 8:56 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বলিউডের ‘সংস্কারি’ কন্যা জাহ্নবী কাপুর (Janhvi Kapoor)। ব্যস্ত শিডিউলের মাঝেই কখনও তিরুপতিতে, কখনও অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে আবার কখনও বা উজ্জয়িনীর মহাকাল মন্দিরে পুজো দিতে দেখা যায় তাঁকে। অভিনেত্রীর ঈশ্বরভক্তি দেখেই অনুরাগীরা তাঁকে ‘সংস্কারিকন্যা’র তকমা দিয়েছেন। এবার জাহ্নবী জানালেন, তিনি নাকি শুক্রবারে বিশেষ নিয়ম পালন করেন। চুল কাটেন না। এমনকী কালো পোশাকও পরেন না। কিন্তু কেন?

‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’র প্রচারেই সেই কারণ ফাঁস করেছেন জাহ্নবী কাপুর। মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই নাকি তিনি কুসংস্কারাচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছেন। অভিনেত্রী নিজেই জানিয়েছেন, আসলে মায়ের থেকেই এই কুসংস্কারগুলো পেয়েছেন তিনি! যদিও শ্রীদেবীর মৃত্যুর আগে অবধি এসমস্ত নিয়ম-কানুনে বিশ্বাস ছিল না তাঁর। তবে মায়ের চলে যাওয়ার পর থেকেই এসব ‘আচার’ যেন তাঁর মনে গেঁথে বসেছে।

Advertisement

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জাহ্নবী জানিয়েছেন, “মা আসলে বিশ্বাস করতেন, প্রতিটা কাজের জন্য আলাদা একটা দিন রয়েছে। বিশেষ করে শুক্রবারে চুল কাটতে দিতেন না। উনি বলতেন, এতে নাকি লক্ষ্মীর আশীর্বাদপ্রাপ্তি হয় না। কালো পোশাকও পরতেন না তিনি এদিন। আমি আগে এসবে বিশ্বাসী ছিলাম না। তবে মা চলে যাওয়ার পর থেকেই আমি এসব কুসংস্কার মেনে চলি। এখন হয়তো আরও বেশি করে এই বিশ্বাসগুলো আমায় গ্রাস করেছে! আমরা এখনও বাড়িতে সকলেই এই নিয়মগুলো মানি মায়ের জন্যই। ওঁর মৃত্যুর পর ধর্ম, সংস্কৃতি নিয়ে বেশি করে চর্চা করা শুরু করেছি।”

[আরও পড়ুন: ‘ঘরে থাকুন’, রবিবাসরীয় সন্ধেয় ‘চায়ে পে চর্চা’য় রেমাল নিয়ে নুসরতের সাবধানবাণী]

ওই সাক্ষাৎকারেই জাহ্নবী জানান, শ্রীদেবী তিরুমালার বালাজিকে খুব মানতেন। প্রতিটা জন্মদিনে
অন্ধপ্রদেশের শ্রী ভেঙ্কটেশ্বরা স্বামী মন্দিরে গিয়ে পুজো দিতেন। যদিও বিয়ের পর সেই রীতিতে ছেদ পড়ে। তবে সবসময়ে কিছু হলেই ‘নারায়ণ নারায়ণ’ জপ করতেন। “তাই মা চলে যাওয়ার পর প্রতিবছর আমিই ওঁর জন্মদিনে বালাজি মন্দিরে গিয়ে পুজো দিই। প্রথমবার যখন গেলাম মাকে ছাড়া, তখন খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। তবে মানসিক একটা শান্তিও পেয়েছিলাম মন্দিরে পুজো দিয়ে”, জানালেন অভিনেত্রী। এতগুলো বছর পেরিয়ে আজও মায়ের মৃত্যুর সঙ্গে যুঝে উঠতে পারেননি জাহ্নবী কাপুর, সেকথাই বললেন তিনি।

[আরও পড়ুন: ‘আপনার সাফল্যে দেশ গর্বিত’, ‘হিন্দুত্ব বিরোধী’ কানজয়ী পায়েলকে শুভেচ্ছা মোদির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement