Advertisement
Advertisement
Piya Sengupta

‘উনিই আমায় ঠকিয়েছেন!’, ফ্ল্যাটের টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগে পালটা পিয়া সেনগুপ্তর

ইম্পা সভাপতির অগ্রিম ১০ লক্ষ টাকা নিয়েও ফ্ল্যাট না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

Here is what Piya Sengupta said about fraud allegation against her | Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:March 17, 2023 8:21 pm
  • Updated:March 17, 2023 8:21 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছে বনি সেনগুপ্তর (Bonny Sengupta)। এবার অভিনেতা মা পিয়া সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে উঠল প্রতারণার অভিযোগ। টাকা নিয়েও ফ্ল্যাট বিক্রি করতে চাননি পিয়া। এমন অভিযোগ এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ডিরেক্টরের। তবে পিয়ার পালটা অভিযোগ, অভিযোগকারীকে বারবার বলা সত্ত্বেও তিনিই পাওনা টাকা নিয়ে ফ্ল্যাটটি কেনেননি।

EIMPA secretary Piya Sengupta not invited to Prakash Javadekar's programme

Advertisement

ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশন অর্থাৎ ইম্পার সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত (Piya Sengupta)। কয়েক বছর আগেই তাঁর বিরুদ্ধে কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ডিরেক্টর সমীরণ মল্লিক। সমীরণ বাবুর অভিযোগ, কসবায় একটি ফ্ল্যাটের জন্য তিনি পিয়া সেনগুপ্তকে অগ্রিম ১০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন। ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্রিও হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে যখন বাকি ১৮ লক্ষ টাকা নিয়ে যান, তখন বলা হয় ফ্ল্যাটটি আর বিক্রি করা হবে না। বিষয়টি নিয়ে এখনও আদালতে মামলা চলছে।

[আরও পড়ুন: প্রথম হিন্দি ওয়েব সিরিজে গ্ল্যামারাস প্রসেনজিৎ, ‘জুবিলি’র ঝলকে দেখুন সিনে জগতের গল্প]

এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে পিয়া বলেন, “আসলে এটি বহু আগেকার ঘটনা। আমার ফ্ল্যাট কিনবেন বলে ভদ্রলোক আমার কাছে এসেছিলেন। ১০ লক্ষ টাকা আমাকে অগ্রিম হিসেবে দেন। তারপর ফ্ল্যাটটি রেজিস্ট্রেশনও করেন। তার বেশ কিছুদিন বাদে আমাকে একটা চিঠি দেন। যাতে ওনাকে ছ’মাস সময় দেওয়া হয় কারণ সেই মুহূর্তে ওনার কাছে টাকা ছিল না। আমরা সময় দিই ওনাকে। সেই সময় আমার বিভিন্ন কারণে অর্থের প্রয়োজন ছিল বলে আমি ফ্ল্যাটটা বিক্রি করছিলাম। কিন্তু আমায় না জানিয়ে আমার পাশে ফ্ল্যাট উনি কিনে নেন। যেখানে এখন উনি থাকেন।”

Piya Bonni

বিষয়টি এখনও আদালতে বিচারাধীন তা জানিয়ে পিয়া বলেন, “মামলাটি যখন শুরু হয় আমরা বারবার বলেছিলাম টাকা মিটিয়ে ফ্ল্যাটটি যেন উনি নিয়ে নেন। ওই ফ্ল্যাট এখনও পড়ে আছে। উনি আমাকে বললেন টাকা নেই অথচ পাশের ফ্ল্যাট কিনে নিলেন। তার কিছুদিন বাদে উনি আমার বিরুদ্ধে একটা ক্রিমিনাল কেস করে দিলেন। এই অভিযোগে যে আমি ওনার ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে ফ্ল্যাট দিইনি। মামলাটি চলেছে। আর আমরা চ্যলেঞ্জ করেছি। ক্রিমিনাল কেস তো নয়! উনি তো ফ্ল্যাটটা রেজিস্ট্রি করেছেন। তাহলে আমি ক্রিমিনালের কাজ কোথায় করলাম? উনিই তো আমায় ঠকিয়েছেন।”

[আরও পড়ুন: অস্কারে বাংলার মেয়ে সঞ্চারী, ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইসপারার্স’ নিয়ে কী বললেন ছবির সম্পাদক?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement