Advertisement
Advertisement

আমার দুগ্গা: হজমি গুলি কেনা আর বন্দুক ফাটানো ছিল মাস্ট

জোজোর অভিজ্ঞতা শুনুন তাঁর মুখেই, দেখুন ভিডিও।

Cap gun, tangy ‘Hajmigoli’ were must during Pujas, says Jojo
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:September 4, 2017 12:47 pm
  • Updated:September 29, 2019 4:42 pm  

নতুন জামার গন্ধ। পুজোসংখ্যার পাতায় নয়া অভিযান। শরতের নীল-সাদা মেঘের ভেলায় পুজোর ছুটির চিঠি। ছোটবেলার পুজোর গায়ে এরকমই মিঠে স্মৃতির পরত। নস্ট্যালজিয়ার ঝাঁপি খুললেন জোজো

ছোটবেলার পুজো মানেই একেবারে স্মৃতির অ্যালবাম খুলে বসা। কত আনন্দের মুহূর্ত যে জমা হয়ে আছে, তার ঠিক নেই। আমি বাগবাজারে বড় হয়েছি। বাগবাজারের পুজো তো খুবই নাম করা। সকলেই জানেন। আগে তো মাস দুই আগে থেকেই বোঝা যেত পুজো আসছে। এখন ততটা বোঝা যায় কি না জানি না। সবকিছুরই পরিবর্তন হয়। যাই হোক, আমাদের পুজো মানেই মণ্ডপে গিয়ে দেদার হুল্লোড়। তখন বাড়ি আসা মানে শুধু পোশাকটা বদলানো। তারপর আবার মণ্ডপে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ওখানেই কাটত। পুজো চারদিনে চারবেলা কী পরব সে প্ল্যানও আগে থেকেই করা থাকত।

Advertisement

[ আমার দুগ্গা: ছোটবেলার পুজো মানেই ভিড় করে আসা ম্যাডক্সের স্মৃতি ]

পুজোয় দুটো জিনিস মাস্ট ছিল। হজমি গুলি কেনা আর বন্দুক ফাটানো। যখনই মণ্ডপের সামনে যেতাম তখন এই দুটো কাজ করা ছিল একেবারে বাঁধাধরা। বন্ধুদের সঙ্গে রোল খাওয়া চলত। তবে আলুকাবলি আর ফুচকা খাওয়াটা ছিল আসল ব্যাপার। কিন্তু সবার উপরে ছিল ওই হজমির শিশি কেনা। একটা শিশি তো পুজো যেতে না যেতেই শেষ। আবার একটা কিনে ফেলতাম। পুজো যখন শেষ হয়ে যাচ্ছে, মানে মেলাটা উঠে যাচ্ছে, তখন দু-শিশি হজমি কিনে স্টক করে রাখতাম। আর বন্ধুদের সঙ্গে হইহই করা তো ছিলই। আর একটা আকর্ষণ ছিল নাগরদোলা চড়া। রাধাচক্র চড়া আমার ফ্যাসিনেশন ছিল। আমি তো তখন ছোট। বিয়ে হয়নি, ফলে সিঁদুরখেলায় অংশ নেওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। একবার অবশ্য মায়ের হয়েই সিঁদুর খেলেছিলাম। তা নিয়ে বিস্তর হাসাহাসি হয়েছিল। পুজোর স্মৃতি বলতে এগুলোই ভিড় করে আসে।

আমার দুগ্গা: ছোটবেলায় কটা জামা হল তা নিয়ে মিথ্যে বলতাম ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement