Advertisement
Advertisement

Breaking News

BCCI

বিশ্বকাপের ফাইনাল মুম্বই থেকে সরাবেন না! দাবি আদিত্য ঠাকরের, পালটা দিল বিসিসিআই

২০২৩-র ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছিল গুজরাটের আহমেদাবাদে।

BCCI vice president Rajeev Shukla responds to Aaditya thackeray claims to host finals in Mumbai

আদিত্য ঠাকরেকে জবাব রাজীব শুক্লার।

Published by: Arpan Das
  • Posted:July 6, 2024 6:20 pm
  • Updated:July 6, 2024 6:21 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বজয়ীদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য ঢল নেমেছিল মুম্বইয়ের রাস্তায়। জনজোয়ারে ভেসে ওয়াংখেড়েতে রাজকীয় আগমন ঘটে রোহিত-বিরাটদের। সেই ছবিকে সামনে রেখে শিব সেনা (উদ্ধব ঠাকরে) নেতা আদিত্য ঠাকরের (Aaditya Thackeray) বক্তব্য ছিল, বিশ্বকাপ ফাইনাল মুম্বই থেকে সরানো উচিত নয়। এবার তার উত্তর দিলেন বিসিসিআই (BCCI) সহ-সভাপতি রাজীব শুক্লা (Rajeev Shukla)।

২০২৩-র ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছিল গুজরাটের আহমেদাবাদে। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছিল টিম ইন্ডিয়াকে। বিশ্বজয়ের অপূর্ণ সাধ পূরণ হল দক্ষিণ আফ্রিকাকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে হারিয়ে। আর তাদের ভিক্টরি প্যারেডে জনসমুদ্র ছিল মুম্বইয়ের মেরিন ড্রাইভে। যা ছড়িয়ে পড়েছে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: রোহিত-বিরাটদের অবসরে কি বাড়তি চাপ? মুখ খুললেন নয়া অধিনায়ক শুভমান]

সেটাকে সামনে রেখে সোশাল মিডিয়ায় আদিত্য ঠাকরে লিখেছিলেন, “মুম্বইয়ের উদযাপন আসলে বিসিসিআইয়ের জন্য একটা কড়া বার্তা। মুম্বই থেকে বিশ্বকাপ ফাইনাল সরাবেন না।” উল্লেখ্য, ২০১১-র বিশ্বকাপ ফাইনাল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়েতেই হয়েছিল। সেবার চ্যাম্পিয়ন হন ধোনিরা। কিন্তু এভাবে কি কোনও একটি নির্দিষ্ট মাঠে বারবার ফাইনাল আয়োজন করা যায়?

সেই বিষয়ে মুখ খুলেছেন বিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি রাজীব শুক্লা। তিনি জানান, “এটা নির্ভর করে বিসিসিআইয়ের নীতি অনুযায়ী। সব সময় একটা শহরে ফাইনাল আয়োজন করা যায় না। ১৯৮৭ সালে বিশ্বকাপ ফাইনাল হয়েছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। তখন কলকাতাকে ক্রিকেটের মক্কা বলে ধরা হচ্ছিল। ফলে এটা কখনই মনে করা উচিত নয়, এক শহরেই বিশ্বকাপ ফাইনাল হবে।”

[আরও পড়ুন: ফের পয়েন্ট নষ্ট মোহনবাগানের, রেনবোর কাছে আটকে গেল সবুজ-মেরুন]

সেই সঙ্গে তাঁর সংযোজন, “মুম্বইয়ে তো আগে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল, ফাইনাল হয়েছে। গত বিশ্বকাপে আহমেদাবাদে ফাইনাল হয়েছে। সেখানে ১ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষ বসতে পারেন। কলকাতাতেও ৮০ হাজার সিট হয়েছে। অন্য শহরেও সেই ব্যবস্থা রয়েছে।” বিসিসিআইয়ের নিয়মে নির্ধারিত সূচি মেনে বিভিন্ন রাজ্যকে ম্যাচের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই হিসেবেই বিশ্বকাপের স্থান বেছে নেওয়া হয়েছিল। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement