Advertisement
Advertisement
Rachna Banerjee

রচনা যা ছোঁয় তাই হয় সোনা! স্ত্রীর জয়ে গর্বিত স্বামী প্রবাল

জানালেন নিজের অনুভূতির কথা।

Rachna Banerjee's husband Praabal Kumar Basu is proud of her after Lok Sabha 2024 win
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:June 5, 2024 1:34 pm
  • Updated:June 5, 2024 1:53 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাজনীতির ময়দানে নেমেই ছক্কা হাঁকিয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachna Banerjee)। বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়কে সত্তর হাজারেরও বেশি ভোটে হারিয়ে হুগলির ‘দিদি নম্বর ১’ তিনিই। স্ত্রীর সাফল্যে অত্যন্ত গর্বিত প্রবাল বসু। তাঁর বক্তব্য, রচনা যাই ছুঁয়ে দেন, তাই-ই সোনা হয়ে যায়।

Rachana-Praabal
ছবি: ফেসবুক

প্রার্থী হিসেবে রচনার নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই তাঁর পাশে রয়েছেন প্রবাস বসু। প্রচারের কাজেও সঙ্গ দিয়েছেন, আবার অভিনেত্রী যখন মনোনয়নপত্র জমা দিতে যান তখনও পাশে ছিলেন তিনি। আচমকা অঘটন। সপ্তম দফা ভোটের দিনই মাকে হারান প্রবাল। শাশুড়ির সঙ্গে সুমধুর সম্পর্ক ছিল অভিনেত্রীর। আক্ষেপ, বউমার জয় দেখে যেতে পারলেন না তিনি। তবে স্ত্রীর জয়ে প্রবাল খুশি। মঙ্গলবার জেলাশাসকের অফিসে রচনার পাশেই ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, “খুবই ভালো লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যাবে না। আসলে রচনা এমনই। ও যা ছোঁয় সেটাই সোনা হয়ে যায়। যেখানে হাত দিয়েছে সেখানেই সাফল্য পেয়েছে। গর্বে আমার বুক ফুলে যাচ্ছে।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘যত ভোট, তত গাছ’, বর্ষার আগেই ঘাটালে বৃক্ষরোপণ দেবের, আর কী কী করবেন?]

কেরিয়ারের শুরু বাংলায় হলেও রচনা অনেকটা সময় পশ্চিমবঙ্গের বাইরে কাটিয়েছেন। ‘সূর্যবংশম’ সিনেমায় অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তামিল, তেলুগু, কন্নড়ের পাশাপাশি চুটিয়ে ওড়িয়া সিনেমায় কাজ করেছেন। ওড়িয়া সিনেমার সুপারস্টার সিদ্ধান্ত মহাপাত্রকে (যিনি এই লোকসভা ভোটের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন) মন দিয়েছিলেন রচনা। ২০০৪ সালে বিয়ে নাকি হয়েছিল দুজনের। কিন্তু তা বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। এর পর প্রবাল বসুকে বিয়ে করেন রচনা। ছেলে রৌণকের জন্ম হয়।

Rachna son
ছবি: ফেসবুক

যদিও প্রবালের সঙ্গে থাকেন না রচনা। নিজের বিবাহিত জীবন নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটালকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমি ম্যারেড। নট হ্যাপিলি ম্যারেড। ডিভোর্স হয়নি। আমি আমার ছেলের জন্য ডিভোর্সি হইনি। আমি কখনও চাইনি যে আমার ছেলেকে এই ট্যাগটা দেওয়া হোক যে ‘আমার বাবা-মা ডিভোর্সড।’ আমি চাইনি আমার ছেলে সেটা ফেস করুক। আমার ছেলে বড় হচ্ছে। তার বন্ধু-বান্ধব হচ্ছে। তাঁকে তো শুনতে হবে কথা! এটা আমার ও আমার স্বামীর যৌথভাবে নেওয়া সিদ্ধান্ত যে আমরা বন্ধু হিসেবে থাকব।”

[আরও পড়ুন: বিজেপির ভোটের কাঁটা ‘জওয়ান’ শাহরুখ! কীভাবে?]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement