Advertisement
Advertisement

Breaking News

বালি

কর্মহীনতার দিন শেষ, লকডাউনের মাঝেই বর্ধমানে চালু হচ্ছে বালি খাদানের কাজ

নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই কাজ চলবে খাদানে।

Work in sand mine will be started very soon in burdwan, says DM
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:May 11, 2020 8:44 pm
  • Updated:May 11, 2020 9:05 pm  

সৌরভ মাজি, বর্ধমান: লকডাউনে কাজ না মেলায় রুজিতে টান পড়েছে শ্রমিকদের। রোজগার বন্ধ থাকায় ইটভাটা, বালি খাদানের শ্রমিকরা বাড়ি ফিরতে মরিয়া উঠেছেন। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের স্বার্থে পূর্ব বর্ধমান জেলার সব বালি খাদান চালু করে দিচ্ছে প্রশাসন। একইসঙ্গে ইটভাটাও যাতে সচল রাখা যায় তারও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে লকডাউন ও করোনা সংক্রান্ত সব ধরণের নিয়ম মেনেই শুরু হবে কাজ। তবে এই সিদ্ধান্তে অনেক মানুষের রোজগার বাড়বে বলে আশাবাদী প্রশাসন।

জেলাশাসক বিজয় ভারতী সোমবার জানান, গলসি-১ ব্লকের ৮টি ও কালনার ২টি বাদে বাকি সব বালি খাদান চালু করা হয়ে গিয়েছে। এই ১০টি বালি খাদানও দুই-একদিনের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। গলসি-১ ব্লকের শিকারপুরে ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু ঘটে। বালির লরি চাপা পড়ে মারা যান তাঁরা। এরপরই এলাকার ৮টি বালিখাদান বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। কালনাতেও সংঘর্ষে ঘটনার পর বন্ধ রাখা হয়েছিল ২টি বালিখাদান। জেলা শাসক এদিন জানিয়েছেন, এই ১০টি খাদানও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশাসনের বিধিনিষেধ মেনেই তা চালু করতে হবে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: লকডাউনে ভাঁড়ারে টান, দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়াল হুগলি জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেস]

জেলাশাসক আরও বলেন, “বালি তুলে কোনওভাবেই মজুত করে রাখা যাবে না। শুধুমাত্র অনুমোদিত নির্মাণস্থলেই বালি পৌঁছতে হবে।” জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, যে সব শ্রমিক এই পরিস্থিতিতে কাজ করবেন তাঁদের তালিকা স্থানীয় থানায় জমা রাখতে হবে। কনটেনমেন্ট জোন থেকে কোনও কর্মী আনা চলবে না। জেলার বাইরেও কোনওভাবে বালি পাঠানো যাবে না। শ্রমিক-কর্মীদের স্যানিটাইজার, মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

[আরও পড়ুন: মোটরবাইকে মুম্বই থেকে ভাঙড় ফিরলেন ব্যবসায়ী, প্রতিবেশীদের চাপে ঠাঁই কোয়ারেন্টাইনে]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement