Advertisement
Advertisement

Breaking News

Visva-Bharati gets a B+ in NAAC assessment

তলানিতে মান, উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর আমলে বিশ্বভারতীকে B+ গ্রেড দিল NAAC

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে কাঠগড়ায় তুলেছে ভিবিউফা।

Visva-Bharati university gets B plus in NAAC assessment । Sangbad Pratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:December 1, 2021 4:15 pm
  • Updated:December 1, 2021 4:27 pm  

ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, বোলপুর:  ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল (ন্যাক)-এর মূল্যায়নে আবার বি-প্লাস গ্রেড পেল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva Bharati University)। এর আগেও বি-প্লাস পেয়েছিল বিশ্বভারতী। গত বছরের তুলনায় এবার প্রাপ্ত পয়েন্টও কমেছে। পুরো বিষয়টি সামনে আসতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে কাঠগড়ায় তুলেছে অধ্যাপকদের সংগঠন ভিবিউফা। তাদের অভিযোগ, উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী নিজের ইচ্ছামতো বিশ্ববিদ্যালয় চালাচ্ছেন। যাকে ইচ্ছা হচ্ছে তাকেই সাসপেন্ড করছেন। নিজের স্তাবকদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে গিয়ে সিংহভাগ অধ্যাপকদের দূরে সরিয়ে রেখেছেন। সে কারণে এই অবনমন।

২০১৫ সালে ন্যাশনাল অ্যাসিসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের (NAAC) রিপোর্টে বি প্লাস গ্রেড পেয়েছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। যা নিয়ে নিন্দার ঝড় উঠেছিল শিক্ষামহলে। ২০২০ সালে ন্যাকের আসার কথা থাকলেও করোনার জন্য তারা আসতে পারেনি। এছাড়া, সম্প্রতি NIRF-এর রিপোর্টেও শিক্ষার মান কমেছে বিশ্বভারতীর। তাই এবার বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের কাছে শিক্ষার মান উন্নয়ন করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত বিশ্বভারতী পরিদর্শন করে ন্যাকের প্রতিনিধিরা৷ তাঁরা আসার আগে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে৷ সমস্ত ভবন পরিষ্কার করা হয়। লাগানো হয় নতুন বোর্ড। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: নোদাখালিতে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ, আগুনে ঝলসে মৃত অন্তত ৩]

বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ এর আগে যুক্তি দিয়েছিল, ন্যাকের মূল্যায়ন সম্পর্কে তাঁদের সম্যক ধারণা ছিল না। কিন্তু এবার চূড়ান্ত প্রস্তুতি এবং গোপনীয়তা রেখেও এই অবস্থা। বি প্লাস গ্রেড পাওয়ার পাশাপাশি ২০১৫ সালে বিশ্বভারতীর পয়েন্ট ছিল ২.৮২। এবার তা হয়েছে ২.৭৫।

এ নিয়ে বিশ্বভারতীর বর্তমান প্রশাসনকেই কাঠগড়ায় তুলেছে অধ্যাপকদের সংগঠন ভিবিউফা। অভিযোগ উঠেছে, বিশ্বভারতীর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ হচ্ছে না। পাশাপাশি, নিজস্ব মূল্যায়ন বৈঠকও দীর্ঘদিন বন্ধ। একাধিক নিয়োগ নিয়ে চূড়ান্ত দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ক্যাগের রিপোর্ট থাকার পরেও এই বেআইনি নিয়োগ নিয়ে কোন ব্যবস্থা নেয়নি বর্তমান কর্তৃপক্ষ। তার জেরেই অবনমন বলেই অভিযোগ। যদিও এ বিষয়ে বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। 

[আরও পড়ুন: Madhyamik Exam 2021: ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যেই সারতে হবে মাধ্যমিকের টেস্ট, নির্দেশ পর্ষদের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement