Advertisement
Advertisement

Breaking News

নোট বাতিলের প্রতিবাদ, বর্ষপূর্তিতে কালা দিবসের ডাক তৃণমূলের

বিজেপির ‘মুখোশ’ খুলে দিতে ব্লকে ব্লকে জনসংযোগ যাত্রা।

TMC to observe black day on 8th November to protest note ban
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:November 2, 2017 12:11 pm
  • Updated:November 2, 2017 12:11 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নোট বাতিল ঘোষণার পর প্রথম প্রতিবাদ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই জেহাদ আরও উচ্চগ্রামে নিয়ে যেতে চায় তৃণমূল। ৮ নভেম্বর  নোট বাতিলের বর্ষপূর্তির দিন বাংলা জুড়ে কালা দিবস পালনের ডাক দিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। পাশাপাশি বিজেপির তথাকথিত আচ্ছে দিনের মুখোশ খুলে দিতে জনসংযোগ যাত্রায় পথে নামবে তৃণমূল নেতৃত্ব।

[বুলডোজারের ধাক্কায় ছাত্রীর মৃত্যু, রণক্ষেত্র বেলেঘাটা]

Advertisement

তৃণমূল ভবনে এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সংযোজন কেন্দ্র সরকারের গা জোয়ারি নীতির বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ। বিজেপির খামখেয়ালিপনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য দেশের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়ছে। পিছিয়ে যাচ্ছে ভারতবর্ষ। মানুষের জীবন ক্রমশ দুর্বিসহ হয়ে উঠছে। নাম না করে প্রধানমন্ত্রীকেও একহাত নেন তৃণমূলের মহাসচিব। তাঁর অভিযোগ, আচ্ছে নয় আসলে দুর্দশার দিন এসেছে। মানুষ এর মর্ম বুঝতে পারছে। বিজেপির এই চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ৮ নভেম্বর কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যে কালা দিবস পালিত হবে। পাশাপাশি বিজেপির জনবিরোধী নীতি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ৮-১৫ ডিসেম্বর রাজ্যের প্রতিটি ব্লকে জনসংযোগ যাত্রা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের দুর্দশার কথা তুলে ধরার পাশাপাশি তৃণমূলের জমানায় যে উন্নয়ন হয়েছে তা জানানো হবে। সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়েই হবে এই প্রতিবাদ।

[প্রশিক্ষণরত সব কর্মপ্রার্থীরাই বসতে পারবেন টেট-এ, ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর]

এদিন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়র আক্রমণের জবাব দিয়েছেন পার্থ। কৈলাসের উদ্দেশে তাঁর বিদ্রুপ, শূন্য কলসি বেশি শব্দ করে। বিজেপির সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়েও তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। এই নিয়ে তাঁর বক্তব্য, আত্মতুষ্টিতে ভুগছে বিজেপি। কৈলাস বলেছিলেন রাজ্যে গণতন্ত্র নেই। এ প্রসঙ্গে পার্থর পালটা প্রশ্ন গণতন্ত্র না থাকলে কীভাবে বিজেপি সভা করছে? তবে মুকুল রায় প্রসঙ্গে এদিন কোনও কথা বলতে চাননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ডেঙ্গু নিয়ে তৃণমূলের মহাসচিবের বক্তব্য, এই নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে প্রশাসন। অহেতুক উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কলকাতা থেকে টি বোর্ডের প্রধান অফিস গুয়াহাটি সরানোর খবরেও ক্ষুব্ধ পার্থ। তাঁর অভিযোগ, বাংলার মানুষকে অপমান করার চেষ্টা হচ্ছে। এই চেষ্টা কোনওভাবে সফল হবে না।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement