Advertisement
Advertisement
করোনা

বর্ধমানে চৈত্র সেলের আমেজ, দেদার বিকোচ্ছে পোশাকের সঙ্গে মানানসই মাস্ক!

সাধ্যের মধ্যেই মিলছে বাহারি মাস্ক।

Some vendor selling Colourful masks in burdwan
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:April 8, 2020 1:55 pm
  • Updated:April 8, 2020 1:55 pm  

সৌরভ মাঝি, বর্ধমান: করোনা আবহেও চৈত্র সেলের আমেজ! তবে বিকোচ্ছে শুধুই রংবেরংয়ের মাস্ক। দামও সাধ্যের মধ্যেই। তাই পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে মনের মত মাস্ক কিনছেন বর্ধমানবাসীরা। এই বাজারে ব্যবসা হওয়ায় খুশি বিক্রেতারাও। 

করোনা মোকাবিলায় সকলেরই মাস্ক ব্যবহার প্রয়োজন। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারও সকলকে মাস্ক ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছন। প্রয়োজনে সুতির কাপড় গরম জলে ফুটিয়ে মুখে বাঁধার কথাও বলা হচ্ছে। এরপর থেকেই বর্ধমানের বাজারে মাস্কের চাহিদাও বেড়ে গিয়েছে। এক টুকরো সুতির রঙিন কাপড়, চার কোণে চারটি কাপড়ের দড়ি বাঁধা, ব্যাস মাস্ক রেডি। দাম মাত্র ১০ টাকা। ইলাস্টিকের দড়ি দেওয়া মাস্ক মিলছে ১৫ টাকায়। বর্ধমানের বিসি রোড, কোর্ট কম্পাউন্ড-সহ বিভিন্ন জায়গার ফুটপাথে নজর পড়লেই দেখা যাচ্ছে রঙিন মাস্কের মেলা।

Advertisement

mask-2

[আরও পড়ুন: লকডাউনের জেরে বন্ধ যানবাহন, প্রশাসনের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুর]

চৈতালি দাস বুধবার ফল কিনতে এসেছিলেন। টুক করে ফুটপাথ থেকে পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে একটা মাস্ক কিনে নিলেন। রণজয় বিশ্বাস ওষুধ কিনতে এসেও কিনে নিলেন মাস্ক। যদিও তাঁরা দুইজনে মাস্ক পরে বাজারে এসেছিলেন। আবার নতুন করে কেনা কেন? তাঁদের সাফ কথা, পোশাকের রঙ একরকম, তার সঙ্গে মুখে অন্য রঙের মাস্ক বেমানান। তাই ম্যাচিং করেই কয়েকটা করে মাস্ক কেনা। আর দামটাও সস্তা। অবিনাশ রুদ্র নামে আর এক জন বলেন, “আগে সাধারণ মাস্কই ৮০-৯০ টাকায় কিনতে হয়েছে। এখন ১০ টাকায় মিলছে। রোগের আক্রমণ রোখাও যাচ্ছে, সঙ্গে ফ্যাশনটাও ঠিক থাকছে।”

[আরও পড়ুন: লকডাউনের জেরে আর্থিক সংকটের মুখে ফুলচাষীরা, মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে কাটল জট]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement