Advertisement
Advertisement
West Bengal Assembly Elections

মোদির সভায় পকেটমারদের দাপাদাপি! নিমেষে উধাও মোবাইল, টাকা

পুলিশও পারেনি এদের শায়েস্তা করতে।

Political rallies in West Bengal turn pick-pocketers hunting ground | Sangbad Pratidin
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:March 18, 2021 7:54 pm
  • Updated:March 18, 2021 8:06 pm  

সুমিত বিশ্বাস, পুরুলিয়া: ভোট দেয় একটা দলকেই। কিন্তু সব দলের নির্বাচনী (West Bengal Assembly Elections 2021) জনসভাতেই থাকে ওরা। বৃহস্পতিবার শহর পুরুলিয়ার উপকন্ঠে ভাঙড়া মোড়ের কড়চা নবকুঞ্জ ময়দানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জনসভায়ও ছিল তারা। একের পর এক মোদি সমর্থকের পকেট খালি হতেই তাদের অস্তিত্ব টের পান সকলে। স্বাভাবিকভাবেই সভার মধ্যে থেকেই চিল চিৎকার ওঠে ‘পকেটমার, পকেটমার।’ একাধিক জনকে কিল-ঘুসিও দেয় সভায় আসা জনতা। কিন্তু মারধরে তো লাভ নেই, চিহ্নিত করাই দায়!

ভোট এক দলকে দিলেও হাত সাফাইয়ের জন্য শাসকদল তৃণমূল বা বিজেপি কিংবা বামফ্রন্টের সভাতেও ভিড়ে মিশে যায়। ফলে পুলিশ সভাতেও থাকলেও এই পকেটমারদের শায়েস্তা করতে পারে না। যখন ভিড়ে ঠাসা জনসভায় নেতা–নেত্রী বা তারকার ওপর কার্যত হামলে পড়ে জনতা তখনই ভিড়ে মিশে পকেট থেকে মোবাইল, মানিব্যাগ, মোটর বাইকের চাবি সবই নিয়ে চলে যায়। এদিন সভায় থাকা বিজেপির স্বেচ্ছাসেবকরা সতর্ক থাকলেও এই পকেটমারদের থেকে সভায় আসা মানুষজনকে বাঁচাতে পারেননি।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘শহিদ’ কর্মীদের শ্রদ্ধা, বিজেপির প্রার্থী তালিকায় দেবেন রায়, মণীশ শুক্লার আত্মীয়রা]

এবিষয়ে বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক বিবেক রাঙ্গা বলেন, “সভায় পকেটমারদের কথা শুনেছি। আসলে সমস্যা হচ্ছে পুলিশ এই পকেটমারদের বিরুদ্ধে সেভাবে কোনও ব্যবস্থা নেয় না। তাই এই ধরনের সভাতে তারা এভাবে পকেট কাটে। এটা পুলিশের ব্যর্থতা যে মোদির সভায় এমন ঘটনা ঘটল।” তবে শুধু মোদির সভায় নয় এই কয়েকদিনে তৃণমূলের জনসভাতেও এমন ঘটনা ঘটেছে।

[আরও পড়ুন:‘শিয়াল চিহ্নে ভোট দিন’, কংগ্রেস কার্যালয়ের বাইরে পোস্টারে ছয়লাপ, তাজ্জব জলপাইগুড়িবাসী]

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement