Advertisement
Advertisement
Mandarmani murder case

মন্দারমণিতে তরুণীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় জারি ধরপাকড়, গ্রেপ্তার মাস্টারমাইন্ড

খুনের পর কেরালায় পালিয়ে গিয়েও হল না শেষরক্ষা।

Police arrests main accused in Mandarmani murder case । Sangbad Pratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:September 30, 2023 11:55 am
  • Updated:September 30, 2023 11:59 am  

রঞ্জন মহাপাত্র, কাঁথি: চাঁদপুরে যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় কেরালা থেকে গ্রেপ্তার মাস্টারমাইন্ড। ধৃতের নাম তাপস জানা। সে মন্দারমণি উপকূল থানার সটিলাপুর গ্রামের বাসিন্দা। মৃতদেহ উদ্ধারের পর তাপস কেরালা গিয়ে আত্মগোপন করে। সূত্র মারফত খবর পেয়ে মন্দারমণি থানার পুলিশের একটি টিম কেরালা গিয়ে তাপসকে গ্রেপ্তার করে ট্রানজিট রিমান্ডে মন্দারমণি নিয়ে আসে। খুনের ঘটনার মাস্টারমাইন্ড তাপসকে কাঁথি আদালতে হাজির করবে পুলিশ।

কর্মসূত্রে তাপস দীর্ঘদিন কলকাতার দমদমে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকত। ক্যাব (বাইক) চালানোর কাজ করত। পাশেই ঘর ভাড়া নিয়ে থাকত বারাকপুরের বাসিন্দা প্রলয় দাস। এই প্রলয় তার দাদার শ্যালিকা নদিয়ার তাহেরপুরের বাসিন্দা লাবণী দাসের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। প্রায় ৮ বছর ধরে সম্পর্ক চলে। তবে লাবণী বিউটি পার্লারে কাজ শিখতে যাওয়ার নাম করে প্রলয়ের রুমে এসে থাকত। তবে কয়েকমাস ধরে প্রলয় লাবণীর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করে। তারপরেই খুনের পরিকল্পনা করা হয় বলে বলে পুলিশ জানতে পেরেছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে অঝোরে বৃষ্টি, সপ্তাহান্তে পণ্ড হবে পুজোর শপিং?]

তবে খুন মন্দারমণিতে করা হয়েছিল নাকি অন্য কোথাও খুনের পর প্রমাণ লোপাটের জন্যে সমুদ্রের পাড়ে নিয়ে এসে দেহ ফেলা হয়েছিল তা জানতে জেরা চালাচ্ছে পুলিশ। তবে এই চাঁদপুর দেহ ফেলার পিছনে কেরালা থেকে ধৃত তাপসের পরিকল্পনা বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। ধৃতকে শনিবার আদালতে হাজির করে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা চালাবে পুলিশ। তবে আগেই ঘটনার মূল অভিযুক্ত প্রলয় ও তার এক বন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

[আরও পড়ুন: বাড়ির পরিচারিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা! অবশেষে ‘কোটিপতি’ কনস্টেবলের সেই বান্ধবীর মিলল খোঁজ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement