Advertisement
Advertisement

Breaking News

সুন্দরবনের পাশে প্রশাসন, ‘বিধবা গ্রাম’ দত্তক নিচ্ছে পঞ্চায়েত

পঞ্চায়েত দপ্তরের উদ্যোগে আপ্লুত স্বামীহারারা।

Panchayat dept to the aid of Sunderban tiger victims kin
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 30, 2018 4:58 am
  • Updated:January 30, 2018 4:58 am  

স্টাফ রিপোর্টার: সুন্দরবনের ‘বাঘ-বিধবা গ্রাম’গুলিকে দত্তক নেবে পঞ্চায়েত দপ্তর। সেই ১১টি গ্রামকে মডেল হিসাবে গড়ে তুলবে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দপ্তর। প্রত্যন্ত এলাকায় ওইসব গ্রামে মধু সংগ্রহে বাঘের হানায় মৃত ব্যক্তিদের সংখ্যা অত্যন্ত বেশি হওয়ায় সেগুলি ‘বাঘ-বিধবা গ্রাম’ বা ‘বিধবা গ্রাম’ হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে স্থানীয় মানুষের মধ্যে।

[লাল-নীল-সবুজের মেলা, রূপসী বাংলায় এবার হাজার হাজার প্রজাপতি]

Advertisement

গত মাসে বাসন্তীর এমন একটি গ্রামে একটি অনুষ্ঠানে গিয়েই স্বামী-হারানো ওইসব মহিলা ও তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে কিছু পরিকল্পনা নেন রাজ্যের পঞ্চায়েত ও জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্ররের মন্ত্রী সুব্রতবাবু। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে বাড়ি প্রকল্পের অনুষ্ঠানে ক্যানিং-বাসন্তীর দশজন বিধবার হাতে দশ হাজার টাকার সাহায্য তুলে দেন তিনি। স্বামীহারা পুষ্পা বিশ্বাস, সুপ্রিয়া বল, গীতা সাধকদের চোখে জল তখন। ওঁরা বলেন, “এমনটা ভাবতেই পারিনি। আমাদের পাশে যেভাবে সরকার দাঁড়াল, তার জন্য কৃতজ্ঞতার কোনও ভাষা নেই।”

মন্ত্রী জানিয়েছেন, এঁদের আপাতত অল্প পরিমান আর্থিক সাহায্য করা হল। একশো দিনের কাজ বা অন্য সব প্রকল্পেই অন্তর্ভুক্ত করে যাতে জীবন নির্বাহ করতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করা হবে। বস্তুত, জনস্বাস্থ্য কারিগরি ও পঞ্চায়েত দপ্তরের এমন সব প্রকল্প রয়েছে, যার ফলে গ্রামের মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়। আগে এমনভাবে কোনও সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়নি, আক্ষেপ ওই গ্রামের মানুষের। সুব্রতবাবু চাইছেন, গ্রামগুলিকে মডেল হিসাবে গড়ে তোলা হবে। পানীয় জল, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান-সহ কোনও মৌলিক পরিষেবারই ঘাটতি রাখা হবে না।

[গোটা অক্ষরে পড়বে নাতি, ফুটপাথে বসেই রামায়ণ লিখছেন ঠাকুরমা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement