Advertisement
Advertisement

সাত সকালে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গ-অসম

রিখটার স্কেলে মাত্রা ৫.২, ক্ষয়ক্ষতির খবর নেই।

Minor quake hits North Bengal, Assam

ছবি: প্রতীকী

Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 20, 2018 3:09 am
  • Updated:January 20, 2018 3:21 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রবল ঠান্ডা। শীতের কাঁপুনি। তার মধ্যে আচমকা দুলুনি। কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গ। সাত সকালে এই ঘটনায় তেমন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও ভয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ।

[আধার বিপাকে বন্ধ হতে বসেছে পেনশন, মাথায় হাত বৃদ্ধের]

Advertisement

ঘড়িতে তখন ৬.৪৫। কুয়াশা মাখা সকালে অনেকেরই আড়মোড়া ভাঙেনি। এমন সময়ই থরহরি কম্প। প্রায় পাঁচ সেকেন্ড কাঁপুনি অনুভূত করেন উত্তরবঙ্গের মানুষ। রিখটার স্কেলে এর তীব্রতা ছিল ৫.২। জানা যায় ভূমিকম্পের উৎসস্থল অসমের কোকড়াঝাড়ের গৌরীপুর। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০ কিমি নিচে ছিল উৎসস্থল। তবে ভূমিকম্পের জেরে অসম ও উত্তরবঙ্গে তেমন কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি। শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে কম্পন অনুভব করেছেন স্থানীয়রা। যারা জেগে ছিলেন আতঙ্কে তারা ঘর ছেড়ে রাস্তা বেরিয়ে পড়েন। তবে ভূমিকম্প বেশিক্ষণ স্থায়ী না হওয়ায় এবং ঠান্ডার জন্য ঘুমিয়ে পড়ায় অনেকেই তা টের পারেননি। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনার আলোচনায় শনিবারের সকাল কাটে উত্তরবঙ্গের মানুষের। আসাম ও উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বাংলাদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তের কয়েকটি জেলায় মৃদু ভূমিকম্প টের পান বাসিন্দারা। বাংলাদেশে কুড়িগ্রাম জেলায় প্রায় ৩০ সেকেন্ড স্থায়ী হয় ভূমিকম্প।

[বোতলবন্দি ১০ লাখি ‘ভূত’ বিক্রির নামে প্রতারণা, ধৃত পুলিশকর্মী-সহ ৪]

গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার উত্তরবঙ্গের মানুষ ভূমিকম্পের সাক্ষী থেকেছেন। ২০১৬ সালের জুন মাসে নেপালে প্রবল ভূমিকম্প হয়েছিল। যার ধাক্কায় গোটা পশ্চিমবঙ্গেই কমন্ব অনুভূত হয়। তার এক বছর আগে নেপালে ভূমিকম্পের প্রভাবে উত্তরবঙ্গে কম্পন বোঝা গিয়েছিল। ২০১২ সালের ভূমিকম্পে সিকিমের পাশাপাশি ক্ষতি হয়েছিল উত্তরবঙ্গের।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement