Advertisement
Advertisement

Breaking News

দিদিকে বলো

‘দিদিকে বলো’র প্রচারে গিয়ে রাত না কাটিয়েই ফিরলেন ইন্দ্রনীল, অস্বস্তিতে দল

অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইন্দ্রনীল সেন।

Minister Indranil sen visited chandannagar for didike bolo campaign
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:September 2, 2019 9:11 am
  • Updated:September 2, 2019 9:11 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে পাশ করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করেছেন প্রশান্ত কিশোর। জনসংযোগ বাড়াতে নিজের এলাকার বাসিন্দাদের বাড়িতেই নেতাদের রাত কাটানোর নিদান দিয়েছেন তিনি। তার নির্দেশেই সায় দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু ‘দিদিকে বলো’র প্রচারে গিয়ে সেই নির্দেশ অমান্য করার অভিযোগ উঠল মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ‘দিদিকে বলো’র প্রচারে গিয়েও কর্মীর বাড়িতে রাত কাটাননি মন্ত্রী। এই নিয়েই এবার শুরু হয়েছে বিতর্ক।

[আরও পড়ুন:তৃণমূলের ‘রামনাম’, বর্ধমানের ভাতশালায় মন্দির পুনর্নির্মাণ করাচ্ছেন রাজ্যের মন্ত্রী]

আসন্ন নির্বাচনকে পাখির চোখ করে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ‘দিদিকে বলো’র প্রচারে নেমে পড়েছেন তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক থেকে সাংসদেরা। হারানো জমি পুনরুদ্ধারে একফোঁটা গাফিলতি রাখতেও নারাজ তৃণমূল নেতারা। তাই এলাকার বাসিন্দাদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি নির্দেশ মেনে কর্মীদের বাড়িতে রাত্রিযাপনও করছেন তাঁরা। সেই কর্মসূচির অংশ হিসেবে চন্দননগরে যাওয়ার কথা ছিল বিধায়ক তথা মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের। বিধায়ক নিজেই মেসেজে বিধানসভা এলাকার দলের নেতা, কর্মী সকলকে জানিয়েছিলেন রঞ্জন দাসের বাড়িতে রাতে থাকবেন। কিন্তু কথা দিয়েও কথা রাখলেন না বিধায়ক। খাওয়াদাওয়া সেরেই ‘উধাও’ হয়ে গেলেন মন্ত্রিমশাই। স্থানীয় তৃণমূল নেতা-কর্মীরাই জানান, খাওয়াদাওয়া মিটতেই তিনি সোজা চলে যান চন্দননগর রবীন্দ্রভবনে। সেখান এসি গেস্টরুমে রাত্রিযাপন করেন।

Advertisement

স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব সূত্রে খবর, রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ কর্মীর বাড়ি থেকে বেরিয়ে রবীন্দ্র ভবনে চলে যান মন্ত্রী। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইন্দ্রনীল সেন। তাঁর দাবি, রাতে তিনি রঞ্জিত দাসের বাড়িতেই ছিলেন। তবে গোটা রাত নয়। তিনি ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ রবীন্দ্র ভবনে যান। কিন্তু কেনই বা ভোরে রবীন্দ্রভবন গেলেন তিনি? সেবিষয়ে মুখ খোলেলনি বিধায়ক। তবে বিধায়কের এই আচরণে অস্বস্তিতে পড়েছে দল।

[আরও পড়ুন: অর্জুনের উপর হামলার প্রতিবাদ, সোমবার রাজ্যজুড়ে এসপি অফিস ঘেরাও বিজেপির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement