ধ্রুবজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়: প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন ২০১৬ সালে। প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা নামের সেই প্রকল্পে এখন রাজ্যকে দিতে হচ্ছে ৬০ শতাংশ টাকা। কেন্দ্র দিচ্ছে ৪০ শতাংশ টাকা। অথচ ক্ষতিপূরণের ফর্মে এখনও ছবি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরই। এতে রীতিমতো অসন্তুষ্ট মুখ্যমন্ত্রী।
Pradhan Mantri Fasal Bima Yojana: a pioneering crop insurance scheme. pic.twitter.com/gNBF3T4Vr2
— PMO India (@PMOIndia) January 13, 2016
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আত্মপ্রচারের অভিযোগে বারবারই সমালোচিত হয়েছেন বিরোধীদের কাছে। বিরোধীরা অভিযোগ করেন, মোদি যে পরিমাণ টাকা কাজের পিছনে খরচ করেন, তাঁর চেয়ে বেশি খরচ করেন প্রচারে। আবারও সেই একই অভিযোগ তুললেন এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, প্রকল্পের অধীনে চাষিদের যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয় তাঁর ৬০ শতাংশ টাকা দিচ্ছে রাজ্য, কেন্দ্র দিচ্ছে মাত্র ৪০ শতাংশ। অথচ ক্ষতিপূরণের ফর্মে মোদির ছবি কেন থাকবে?
किसान बहनों-भाइयों आप सब जब लोहड़ी, पोंगल, बिहु जैसे अलग-अलग त्योहार मना रहे हैं, तब सरकार की ओर से एक भेंट – प्रधानमंत्री फसल बीमा योजना।
— Narendra Modi (@narendramodi) January 13, 2016
किसान बहनों-भाइयों आप सब जब लोहड़ी, पोंगल, बिहु जैसे अलग-अलग त्योहार मना रहे हैं, तब सरकार की ओर से एक भेंट – प्रधानमंत्री फसल बीमा योजना।
— Narendra Modi (@narendramodi) January 13, 2016
এদিন আরও একটি প্রকল্পে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ নিয়ে রাজ্যের তরফে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। নির্মল বাংলা যোজনার আওতায় গোটা রাজ্যে কয়েক হাজার শৌচাগার বানিয়েছে রাজ্য। প্রকল্পের বেশিরভাগ টাকাই দিয়েছে রাজ্য সরকার। অথচ কেন্দ্র সরকারের তরফে জানানো হয়েছে শৌচাগার পরিদর্শনে পাঠানো হবে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তেও ক্ষুব্ধ রাজ্য। রাজ্যের তরফে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, রাজ্যের টাকায় তৈরি শৌচাগার কেন্দ্রীয় দল কেন পর্যবেক্ষণ করবে? আসলে এসবই লোকসভা ভোটের আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটের প্রচারের ফিকির। যদিও, কেন্দ্রের দাবি স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের অধীনে যে কোনও প্রকল্পে কেন্দ্রীয় দলের পর্যবেক্ষণের অধিকার আছে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.