Advertisement
Advertisement
Local Train

ডিসেম্বরে লোকাল ট্রেন পরিষেবা স্বাভাবিক করতে চায় রেল, চিন্তা বাড়াচ্ছে যাত্রী সংখ্যা

করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাক্কা না এলেই স্বাভাবিক হবে পরিষেবা।

Bengali news: Indian Railway wishes to normalise local train service in Bengal from starting of December | Sangbad Pratidin
Published by: Paramita Paul
  • Posted:November 16, 2020 6:52 pm
  • Updated:November 16, 2020 6:52 pm  

সুব্রত বিশ্বাস: করোনার ‘সেকেন্ড ওয়েভ’ এর মত বিপর্যয় না এলে আগামী ডিসেম্বরের প্রথমেই লোকাল ট্রেন (Local Train) চলাচল স্বাভাবিক করতে চায় রেল। তবে গত কয়েকদিন ট্রেনে আশানুরূপ যাত্রী না হওয়ায় চিন্তায় রয়েছে কর্তৃপক্ষ। বেশকিছু স্টেশন থেকে একেবারেই যাত্রী হয়নি বলে খবর। পূর্ব রেল সূত্রে স্পষ্ট করা হয়েছে, সরকারি সংস্থা হওয়ায় রেলকে বিপর্যয়ের কথা চিন্তার পাশাপাশি রাজ্যের সঙ্গে সহমতে গিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। সে কথায় মাথায় রেখেই ট্রেনের সংখ্যা নির্ধারিত হচ্ছে।

লকডাউনের (LockDown) পর লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু ছ’দিনে পা দিল সোমবার। তবে এ ক’দিন আশানুরূপ যাত্রী হয়নি হাওড়া, শিয়ালদহ ডিভিশনে। পূর্ব রেলের চিফ অপারেশান ম্যানেজার ইউ কে বল বলেন, “বুধবার থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ছুটিছাটা রয়েছে সোমবার পর্যন্ত। মঙ্গলবার, ওয়ার্কিং ডে-তে যাত্রী দেখে বোঝা যাবে পরিস্থিতি।”

Advertisement

[আরও পড়ুন : কালীপুজোর জলসায় মহিলাদের কটূক্তির প্রতিবাদ, আক্রান্ত ২ যুবক, গুলি ও বোমায় উত্তাল কাঁকিনাড়া]

তিনি আরও জানান, কালীপূজা ও ভাইফোঁটা ব্যস্ত সময়ে দু’টি ডিভিশনে একটি করে ট্রেন বাদে সব ট্রেনেই চলেছে। সকাল আটটা থেকে সাড়ে দশটা, বিকেল সাড়ে চারটে থেকে রাত সাড়ে আটটা ব্যস্ত সময়ে একশো শতাংশ ট্রেন চলছে। বাকি সময়ে হাওড়ার ৭০ শতাংশ ও শিয়ালদহতে ৬০ শতাংশ ট্রেন চলছে। পাশাপাশি মেল, এক্সপ্রেসও ৩০-৪০ শতাংশ চলছে ওই দুই স্টেশন থেকে। ট্রেন চালু হলেও আশানুরূপ যাত্রী না হওয়ায় উদ্বিগ্ন রেল।

কালীপুজো সত্ত্বেও শিয়ালদহের বারাসত, নৈহাটি লাইনে যাত্রীদের ভিড় ছিল না মোটেই। কালীপুজোয় ভিড়ের আশঙ্কায় বারাসত, দত্তপুকুর, বিরাটি, বনগাঁ, হাবড়া, নৈহাটি, বারাকপুর বালিগঞ্জ, বারুইপুর, সোনারপুর, হাওড়ার শ্রীরামপুর, শেওড়াফুলি, তারকেশ্বর প্রচুর পুলিশ মোতায়েন হলেও জনতার ঢল দেখা যায়নি। শিয়ালহের রেল পুলিশের ডিএসপি নরেন্দ্রনাথ দত্ত জনান, “ভিড়ে আইনি সমস্যা হতে পারে এজন্য বেশি পুলিশ নিয়োগ করা হয়। যদিও কোভিডে (Covid-19) কারনে লোকজন তেমন হয়নি। বিধিবদ্ধতার তেমন বাড়তি কিছুর প্রয়োজন হয়নি।”

[আরও পড়ুন : ভোজ্য তেলের কারখানায় বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, দিনের আলো ঢেকে দিল ঘন কালো ধোঁয়া]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement