Advertisement
Advertisement
Coronavirus

বছর শেষে সুখবর, রাজ্যের কোভিড গ্রাফ সামান্য হলেও নিম্নমুখী, বাড়ছে সুস্থতার হার

গত ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত ১১৭০।

COVID-19 in West Bengal: new 1170 positive cases in last 24 hours, 29 death | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:December 31, 2020 8:15 pm
  • Updated:December 31, 2020 8:26 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ২০২০-এর শেষ দিন আশার আলো দেখাল রাজ্যের করোনা (Coronavrius)সংক্রমণের চিত্র। দৈনিক সংক্রমণ সামান্য কমল, তবে অল্প বাড়ল মৃত্যুহার। বাড়ল সুস্থতার হারও। স্বাস্থ্যদপ্তরের সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বছরের শেষ দিন বঙ্গে (West Bengal) করোনাজয়ীর হার ৯৬.০৭ শতাংশ, যা বুধবারের তুলনায় একটু বেশি।

স্বাস্থ্যদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় নতুন করে সংক্রমিতের সংখ্যা ১১৭০। মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের, যে সংখ্যা বুধবার ছিল ২৮। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার কবল থেকে মুক্তি পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৫৩৭ জন। এ নিয়ে বাংলায় মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৩৬৬। আক্রান্ত সাড়ে পাঁচ লক্ষেরও বেশি রোগীর মধ্যে এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ৯৮৫। দৈনিক নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ৪০,২৫৪। এর মধ্যে ৭.৭৬ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সন্তানের অস্ত্রোপচারের সামর্থ্য নেই, আবেদনের ১ ঘণ্টার মধ্যে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড হাতে পেলেন দম্পতি]

বছরের শেষদিনে এবং নতুন বছরের প্রথম দিনে এই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া নিয়ে চিন্তার ভাঁজ চওড়া হয়েছিল স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের কপালে। বর্ষবরণের আনন্দে বিভিন্ন জায়গায় ভিড়ের আশঙ্কা ছিল। বৃহস্পতিবারও চিড়িয়াখানা, নিক্কো পার্কের মতো জনপ্রিয় জায়গাগুলিতে মানুষজন ভিড় জমালেও অন্যান্য বছরের তুলনায় তা নিতান্তই ফিকে। এছাড়া বহু দর্শনীয় স্থানে এখনও দর্শকদের প্রবেশের অনুমতি নেই। তাই জনতার ঢল তুলনায় অনেকটা কম। যদিও সংক্রমণের হার কয়েকগুণ বেশি ছড়ানোর আশঙ্কা ছিল করোনার নতুন স্ট্রেনের দৌলতে। এর সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি।

[আরও পড়ুন: বছরশেষে উলটো সুর, নিন্দা ছেড়ে এবার জিতেন্দ্র তিওয়ারির প্রশংসায় বাবুল সুপ্রিয়]

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, দৈনিক সংক্রমণে এখনও শীর্ষে কলকাতা। এখানে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্য়া ২৭৬৭। তারপরই স্থান উত্তর ২৪ পরগনার। এই জেলায় করোনা পজিটিভ ২০৩৮ জন। আর করোনাযুদ্ধে সবচেয়ে এগিয়ে ঝাড়গ্রাম। এখানে করোনা রোগীর সংখ্যা পঞ্চাশেরও কম। তবে বছরের শেষদিন সামগ্রিকভাবে রাজ্যের করোনা পরিসংখ্যান স্বস্তিদায়কই বলা চলে। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement