Advertisement
Advertisement

Breaking News

Coronavirus

স্বস্তি দিচ্ছে রাজ্যে করোনাজয়ীর হার, দৈনিক সংক্রমণ নিয়ে চিন্তা জারিই

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত ৪ হাজার ছুঁইছুঁই।

Coronavirus in West Bengal: new 3981 cases in last 24 hours, more people get well during this time| Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:November 3, 2020 8:30 pm
  • Updated:November 3, 2020 8:41 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণের পরিসংখ্যান স্বস্তি নেই আজও। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৩৯৮১ জনের শরীরে মিলেছে করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। যদিও সামান্য কমেছে মৃত্যুর হার। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার বলি ৫৬ জন। সুস্থতার হারও অবশ্য আশাদায়ক – ৮৮.৭৩ শতাংশ। স্বাস্থ্যদপ্তরের প্রকাশিত সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান এমনই।

পুজোর পরবর্তী সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ যতটা বাগে আসবে বলে আশা করা হয়েছিল, বাস্তবে ততটা মোটেই হচ্ছে না। গত সপ্তাহান্ত থেকেই একটু একটু করে সংক্রমণের উচ্চহার চিন্তা বাড়াচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টার পরিসংখ্যানটা আরও উদ্বেগের। নতুন করে করোনা আক্রান্ত প্রায় ৪ হাজার ছুঁইছুঁই। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৮১  হাজার ৬০৮। তবে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা সংক্রমণের চেয়ে বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪০৫৮ জন। এখন পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্য়া ৩ লক্ষ ৪২ হাজার ১৩৩। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: কাজের প্রস্তুতিতেই কাটল ৪ দিন, সন্ধের পর শুরু দুর্গাপুর ব্যারাজের ভাঙা লকগেট মেরামতি]

তবে সংক্রমণের শীর্ষে এখনও কলকাতা। এখানে করোনা অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ৭০০০১। কিছুটা পিছিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা, এখানে করোনার কবলে ৬৬৯৮ জন। করোনাযুদ্ধে সবচেয়ে এগিয়ে কালিম্পং, ঝাড়গ্রাম। এই দুই জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ১৫ ও ১১। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪, ১৭৬ টি, যার মধ্যে ৮.২২ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে নমুনা পরীক্ষার মোট সংখ্য়া ৪৬ লক্ষ ৪৪ হাজার ১১৯। 

[আরও পড়ুন: বিহার যাওয়ার পথে বাগডোগরায় মোদি, ‘সৌজন্য’ সাক্ষাতে রাজ্যের মন্ত্রী গৌতম দেব]

আসছে দীপাবলির মরশুম। বদলাচ্ছে ঋতুও, আসন্ন শীত। আর শীতে করোনা ভাইরাসের সক্রিয়তা বৃদ্ধি পায় বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। তাই শীতে দেশজুড়ে দ্বিতীয় ধাক্কা হতে পারে বলে তা রুখতে নতুন করে প্রস্তুতির কথা ভাবা হচ্ছে। এই অবস্থায় দীপাবলিতে আতসবাজি পোড়ানোয় বায়ুদূষণ বাড়লে তা করোনা ভাইরাসের পক্ষে আরও অনুকূল হয়ে উঠবে। তাই এবছর বাজি না পোড়ানোর আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনাযুদ্ধে জয়ী হতে এও এক শক্তিশালী হাতিয়ার।  

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement