Advertisement
Advertisement

Breaking News

দূরপাল্লার ট্রেনে সিভিক ভলান্টিয়ারদের তোলাবাজিতে নাকাল যাত্রীরা

লাগেজ অতিরিক্ত, এই অজুহাতে চলছে তোলাবাজি।

Civic volunteers running extortion racket in Kanchanjunga Express
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:March 19, 2018 3:02 pm
  • Updated:August 10, 2019 2:24 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনে সিভিক ভলান্টিয়াদের তোলাবাজি। তোলাবাজির শিকার কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা। তাঁদের অভিযোগ, অতিরিক্ত লাগেজ নেওয়ার অজুহাতে তাঁদের থেকে ১০০ টাকা করে আদায় করছেন সিভিল ভলান্টিয়াররা। এই ঘটনার সঙ্গে সিআরপিএফ ও আরপিএফ জওয়ানরাও জড়িত বলে অভিযোগ। যদিও এ ঘটনা নিয়ে রেলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

[ট্রেনের ভাড়া নিয়ে মধ্যবিত্তকে বড়সড় স্বস্তি দিল রেলমন্ত্রক]

Advertisement

দুরপাল্লার ট্রেনে যাত্রীদের লটবহর একটু বেশিই থাকে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, কখনও শুনেছেন কি, অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে ট্রেনে ওঠার জন্য যাত্রীদের আলাদা করে টাকা দিতে হচ্ছে?  তাও সিভিক ভলান্টিয়ারদের! বাস্তবে এমনই অভিজ্ঞতা হয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস যাত্রীদের। তাঁদের অভিযোগ, ট্রেনের সংরক্ষিত কামরায় রীতিমতো তোলাবাজি চালাচ্ছেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। অতিরিক্তি লাগেজের অজুহাতে কামরায় উঠে যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন তাঁরা। ঝামেলা এড়াতে একপ্রকার বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে দিচ্ছেন অনেকেই। অতিরিক্ত লাগেজের জন্য যাত্রী পিছু ১০০ টাকা করে নিচ্ছেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। যাত্রীদের বক্তব্য, স্টেশনে বা ট্রেনে কর্তব্যরত সিআরপিএফ ও আরপিএফ জওয়ানদের মদত না থাকলে, কখনই এভাবে যাত্রীদের কাছে টাকা আদায়ের সাহস পেতেন না সিভিক ভলান্টিয়াররা। বস্তুত, কখনও কখনও অতিরিক্ত লাগেজের জন্য সিআরপিএফ বা আরপিএফকে ১০০০ টাকা দিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। টাকার বিনিময়ে যে কোনও রসিদ দেওয়া হচ্ছে না, তা বলাই বাহুল্য।

[পুরনো জুবিলি ব্রিজ হেরিটেজ মনুমেন্ট হিসাবে সংরক্ষিত করবে রেল]

ট্রেনের কামরায় যাত্রীদের কাছে টাকা তোলা যে বেআইনি, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু, রেলের আইন কী বলছে? সত্যি কি অতিরিক্ত লাগেজের জন্য কোনও টাকা দিতে হয়? জানা গিয়েছে, রেলের সংরক্ষিত বা সাধারণ কামরায় ২৫ কেজি পর্যন্ত ওজনের লাগেজের জন্য যাত্রীদের কাছ থেকে কোনও টাকা নেয় না রেল। তবে যদি লাগেজের ওজন ২৫ কেজিরও বেশি হয়, তাহলে যাত্রীদের ভাড়া বাদে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয়। টিকিট কাটার সময়েই সেই টাকা নিয়ে নেয় রেল। রসিদও দেওয়া হয়।

[রেলের উদাসীনতায় হাওড়া স্টেশন এখন মশার আঁতুড়ঘর

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement