Advertisement
Advertisement

মোদি সরকারের বিরুদ্ধেই ফেসবুকে পোস্ট, বিতর্কে বিজেপি নেতা

অস্বস্তিতে দলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা নেতৃত্ব। 

BJP leader creates controversy
Published by: Tanumoy Ghosal
  • Posted:December 23, 2018 10:04 am
  • Updated:December 23, 2018 10:04 am  

রাজা দাস, বালুরঘাট: লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে হার। কৃষক অসন্তোষ, রাফালে-সহ বিভিন্ন ইস্যুতে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে বিরোধীরা। এ রাজ্যেও রথযাত্রা নিয়ে যখন সরকারের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলার তোড়জোড় করছে বিজেপি, ঠিক তখনই কেন্দ্রের শাসকদলকে বিড়ম্বনায় ফেললেন গেরুয়া শিবিরেরই এক নেতা। তাঁর ফেসবুকের পোস্টকে ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুরে।

[ রাজনীতি থেকে অভিনয়, অসামান্য দক্ষতায় মন কাড়ছেন ‘বুল্লা খাঁ’]

Advertisement

জেলা বা ব্লক স্তরের কোনও নেতা নন, বিজেপির কেন্দ্রীয় পরিষদের অন্যতম সদস্য গৌতম চক্রবর্তী। এক সময়ে দলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতিও ছিলেন তিনি। তাঁর ফেসবুকে পোস্টে এখন বেজায় অস্বস্তিতে পড়েছে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব। গৌতম চক্রবর্তীর সাফাই, ফেসবুকে তিনি যা লিখেছেন, তা একান্তই ব্যক্তিগত মতামত। দলের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। বিজেপির কেন্দ্রীয় পরিষদের অন্যতম সদস্য গৌতম চক্রবর্তীর ফেসবুকে লিখেছেন, লোকসভা ভোটের আর বেশি দেরি নেই। তাই রান্নার গ্যাসের দাম, মোবাইলে রিচার্জে কর ও বিদ্যুতের মাশুল অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। কমানো উচিত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামও। শুধু তাই নয়, তাঁর আরও বক্তব্য, রেশনে ভরতুকিতে খাদ্য সামগ্রীর সরবরাহ বন্ধ করে সেই টাকা গ্রাহকদের জনধন অ্যাকাউন্টে জমা করুক কেন্দ্রীয় সরকার। কারণ দেশের বেশিরভাগ মানুষই রেশন থেকে খাদ্য সামগ্রী ব্যবহার করেন না, উলটে খোলা বাজারে বিক্রি করে দেন। দলের নেতার বক্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত’ দায় বলে এড়িয়েছেন বিজেপি জেলা সহ-সভাপতি মানস সরকার। আর তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্রের বক্তব্য, মোদির রাজত্বে সাধারণ মানুষ যে স্বস্তিতে নেই, এটা এখন বিজেপি নেতারাই বলছেন। 

[ গো-মড়কের হাত থেকে নিষ্কৃতি পেতে একযোগে আমিষ বর্জন হিন্দু-মুসলিমদের!]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement