Advertisement
Advertisement

Breaking News

Civic polls

দ্রুত পুরভোট করানোর আরজি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ রাজ্য বিজেপি

রাজ্যে ১০৭টিরও বেশি পুরসভার নির্বাচন বাকি রয়েছে।

Bengali News: Bengal BJP urges Election Commission to hold pending civic polls at the earliest| Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Biswadip Dey
  • Posted:October 2, 2020 3:27 pm
  • Updated:October 2, 2020 3:27 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যে যত দ্রুত সম্ভব পুর নির্বাচন করানোর দাবিতে নির্বাচন কমিশনের কাছে স্মারকলিপি জমা দিল রাজ্য বিজেপি (BJP)। গত ২২ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যের নির্বাচন কমিশনের (Election Commission)  কাছে জানতে চায়, কত দ্রুত কলকাতা পুরনিগম-সহ পশ্চিমবঙ্গের পুরসভাগুলির নির্বাচন (Civic Polls) সম্পন্ন করা সম্ভব? হাই কোর্টও এর আগে দ্রুত পুরভোট সম্পন্ন করার পক্ষেই মত দিয়েছিল। আদালতের এই মতামত তুলে ধরে নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠি লিখেছে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। তাতে দ্রুত পুরভোট করার আরজি জানিয়েছেন তাঁরা।

সূত্রে খবর, এ প্রসঙ্গে বিজেপির বক্তব্য, যদি প্রতিবেশী রাজ্য বিহারে বিধানসবা নির্বাচন করা যায়, তাহলে কেন এই রাজ্যেও নির্বাচন করা যাবে না? রাজ্যে ১০৭টিরও বেশি পুরসভার নির্বাচন বাকি রয়েছে। করোনা অতিমারীর কারণে নির্বাচন করা যায়নি। গত মে ও জুন মাসে পশ্চিমবঙ্গের পুরসভা ও পুরনিগমগুলির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে স্থগিত রয়েছে নির্বাচন। বসানো হয়েছে বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরস। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: রেলের পিলারে হাঁটু মোড়া অবস্থায় ঝুলছে যুবকের দেহ! খুন নাকি আত্মহত্যা? ধন্দে পুলিশ]

নির্বাচন করানোর দাবিতে আদালতে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার শুনানি আগামী সোমবার। তার আগেই কমিশনের দ্বারস্থ রাজ্য বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যের তৃণমূল সরকার ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে খর্ব করছে। প্রসঙ্গত, গত ৬ মে কলকাতা পুরবোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তৎকালীন মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে কলকাতার পুর প্রশাসনের নেতৃত্বে বসায় রাজ্য সরকার। তাঁর নেতৃত্বে গঠিত ১৪ সদস্যের বোর্ডের হাতে আপাতত পুরসভার দায়িত্ব।

গত ফেব্রুয়ারিতে পুরভোট এগিয়ে আনার প্রতিবাদ করেছিল বিজেপি। এপ্রিলেই নির্বাচন করার জন্য সেই সময় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে সুপারিশ করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য ছিল, যেহেতু বোর্ড পরীক্ষার জন্য লাউড স্পিকার ব্যবহার নিষিদ্ধ, তাই প্রচারের জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যাবে না। পরে অবশ্য করোনার মহামারীর সংক্রমণ শুরু হয়। তৃণমূল-বিজেপি দুই দলই একমত হয়, নির্বাচন আপাতত স্থগিত রাখা ছাড়া উপায় ন‌েই।

[আরও পড়ুন: টাকা মঞ্জুর সত্ত্বেও রাজনৈতিক কারণে সালানপুরে আটকে প্রকল্পের কাজ, বিডিও’কে তোপ বাবুলের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement